মরণোত্তর

ব্যুরো নিউজ, ২৪ জানুয়ারি: মরণোত্তর ভারতরত্ন পাবেন কর্পূরী ঠাকুর | ঘোষণা রাষ্ট্রপতি ভবনের

https://twitter.com/narendramodi?ref_src=twsrc%5Etfw%7Ctwcamp%5Etweetembed%7Ctwterm%5E1749810240030445643%7Ctwgr%5E9ad21fd4982607ced863dc6fc67cb6be61069c16%7Ctwcon%5Es1_&ref_url=https%3A%2F%2Fwww.sangbadpratidin.in%2Findia%2Fposthumous-bharat-ratna-to-former-bihar-chief-minister-karpoori-thakur%2F

মরণোত্তর ভারতরত্ন পেতে চলেছেন বিহারের জননায়ক তথা প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কর্পূরী ঠাকুর। পিছিয়ে পড়া জাতির মানুষের উন্নয়নে অবদানের জন্যই তাঁকে সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মানে সম্মানিত করল কেন্দ্রীয় সরকার। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু তাঁকে ভারতরত্ন ঘোষণা করেন। আজ তাঁর শতবর্ষ জন্মজয়ন্তী পালিত হচ্ছে। বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার সরকারের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানালেও তাঁর জোটসঙ্গী আরজেডি একে ‘বিজেপির ভোটমুখী চমক’ বলে খোঁচা দিয়েছে।

বিরিয়ানির টোপ দিয়ে প্রাণ বাঁচালো পুলিশ

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর এক্স হ্যান্ডলে লেখেন, ‘ভারত সরকার সামাজিক ন্যায়ের পুরোধা মহান জননায়ক কর্পূরী ঠাকুরকে ভারতরত্ন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় আমি খুব খুশি। ওঁর জন্মশতাব্দীর মুহূর্তে এই সিদ্ধান্ত দেশবাসীকে গর্বিত করবে। পিছিয়ে পড়া ও বঞ্চিতদের উত্থানের জন্য ওঁর অটুট অঙ্গীকার ও দূরদর্শী নেতৃত্ব ভারতের সামাজিক-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে গভীর ছাপ ফেলেছে। এই ভারতরত্ন কেবল ওঁর অতুলনীয় অবদানের প্রতি বিনম্র সম্মানই নয়, তা সামাজিক ঐক্যকেও তুলে ধরবে’।

প্রসঙ্গত, প্রতি বছর ২৪ জানুয়ারি কর্পূরী ঠাকুরের জন্মজয়ন্তী পালন করা হয়। বিহারের রাজনীতিতে গরিব ও পিছিয়ে পড়া জাতির কণ্ঠস্বর হিসাবে তিনি পরিচিত। ১৯৭০ সালে তিনি প্রথমবার বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন। বিহারের দু’বারের মুখ্যমন্ত্রী ও একবারের উপ মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তিনি। তিনি রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রীর পদও সামলেছেন। ইভিএম নিউজ

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর