বেআইনি

ব্যুরো নিউজ, ২১ ডিসেম্বর: বেআইনি নিয়োগে পর্ষদকে ‘ভর্ৎসনা’ | CID-র ভূমিকাতেও অসন্তুষ্ট বিচারপতি

প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অন্যতম পদাধিকারীকে বেআইনিভাবে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। অফিসারের বিরুদ্ধে সিআইডি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। এবার সেই বেআইনি নিয়োগে পর্ষদকে ভর্ৎসনা আদালতের। তদন্ত নিয়ে সিআইডি-র ভূমিকাতেও সন্তুষ্ট নন বিচারপতি বসু।

করোনার নতুন প্রজাতি নিয়ে সতর্কবার্তা WHO-র

মুর্শিদাবাদের গোথা হাইস্কুলের একটি মামলা চলাকালীন সিরাজুদ্দিন আহমেদ নামে এক আধিকারিকের বিরুদ্ধে স্বজনপোষণের অভিযোগ ওঠে। বেআইনি ভাবে তাঁর স্ত্রী-কে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ সামনে আসে। মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যাওয়া প্যানেল থেকে চাকরি পাওয়ার অভিযোগও সামনে আসে।

বৃহস্পতিবার শুনানিতে বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর পর্যবেক্ষণ, স্বজন পোষণের অভিযোগ উঠেছে, তাই আর ওই পদে আর কাজ করা উচিৎ নয় সিরাজুদ্দিনের। তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিৎ বলেও মন্তব্য করেন তিনি। এদিন মামলায় তদন্তের অগ্রগতির রিপোর্ট দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সিআইডি-কে। কিন্তু সিআইডি-র ভূমিকাতেও সন্তুষ্ট নন বিচারপতি বসু।

এদিকে সবকিছু জানার পরেও প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ চুপ করে বসে আছে কেন? সেই প্রশ্ন তুলেই পর্ষদকে তীব্র ভর্ৎসনা করেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু।  বিচারপতির প্রশ্ন, “নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ না নিয়ে, পাশ না করে কীভাবে চাকরি হল? সব জেনেও চুপ করে ছিলেন কেন? কী লুকোতে চেয়েছিলেন?”

বিচারপতির কড়া প্রশ্নের সামনে পরে পর্ষদের তরফের আইনজীবী এদিন ভুল স্বীকার করে নেন।  আগামী ২২ জানুয়ারি এই মামলার পরবর্তী শুনানি রয়েছে। ইভিএম নিউজ

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর