ব্যুরো নিউজ, ৮ মার্চ: ১০ মার্চ জমায়েতের ডাক দিয়েছে আদিবাসী কুড়মি সমাজ। ঝাড়গ্রাম আগামী ১০ মার্চ হবে কুড়মি আন্দোলন। আর সেই আন্দোলনের মুখ মহিলারা।
দেব-মিমির পর বিদায়ের সুর বাজালেন চিরঞ্জিত
এদিকে সন্দেশখালিতে রণমূর্তি ধরেছে সেখানকার মহিলারা, ঝাঁটা, লাঠি যে যা হাতের কাছে পেয়েছেন তাই নিয়েই পথে নেমেছেন। আর তাদের সেই আন্দোলনের সাক্ষী থেকেছে রাজ্য-সহ গোটা দেশ। এবার কুড়মিদের সমাবেশ- আন্দোলনেও অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছে মহিলারা। জাতিসত্তার দাবিতে আগামী ১০ মার্চ হবে কুড়মিদের সমাবেশ। আর সমাবেশের আগের দু’দিন ধরে আভ্যন্তরীণ বৈঠকও করবে কুড়মি সামাজিক সংগঠন।
যখন ভোট জিততে লক্ষ্মীর ভান্ডারকে হাতিয়ার করেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার, তখন লোকসভা নির্বাচনের আগেই ময়দানে নেমেছেন মহিলারা। তাদের আন্দোলন – সমাবেশকে সফল করতে ফুলফ্লেজে কাজ চালাচ্ছেন তারা। সমাবেশ আগত কুড়মিদের ব্যবস্থায় বাড়ি বাড়ি গিয়ে চাল- ডাল সংগ্রহ করছে সেখানকার মহিলারাই। পাশাপাশি যাতায়াতের খরচও সংগ্রহ করা হচ্ছে। জাতিসত্তার অধিকারের আন্দোলনে ঝাড়গ্রাম জেলা থেকে বিপুল সংখ্যক মহিলা ওই সমাবেশে যোগ দেবেন বলে জানান, কুড়মি সমাজের (পশ্চিমবঙ্গ) মহিলা শাখার নেত্রী তাপসী মাহাতো।
সেই সমাবেশে যোগ দিতে জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে বহু বাস ও গাড়ির ব্যবস্থা করা হয়েছে। আদিবাসী কুড়মি সমাজের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য যুব সম্পাদক তুহিন মাহাতো জানান, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া ও পশ্চিম মেদিনীপুর থেকে মোট দেড়শো বাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এমনকি টুরিস্ট বাসও ভাড়া নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি আড়াইশো ছোট গাড়িড় ব্যবস্থা করা হয়েছে।