ব্যুরো নিউজ,২৯ মার্চ : এক মাস রমজানের উপবাস পালনের পর মুসলিম সম্প্রদায় খুশির সঙ্গে ঈদ-উল-ফিতর উদযাপন করে। এই বছর ঈদ উদযাপিত হবে আগামী ৩১ মার্চ, সোমবার। সাধারণত ঈদের দিনটি জাতীয় ছুটির অন্তর্ভুক্ত, তাই সরকারি ও বেশিরভাগ বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকে। তবে জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত কর্মীরা সবসময়ই এই ছুটির আওতার বাইরে থাকেন।
বাংলাদেশ স্বাধীনতা দিবসে মুজিবের নাম মুছে দেওয়ার চেষ্টা হোলো,মোদির চিঠিতে খোঁচা ইউনূসকে।
প্রথমে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া (RBI) তাদের ছুটির ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ৩১ মার্চকে ঈদের ছুটি হিসেবে ঘোষণা করেছিল। অর্থাৎ, ওই দিন দেশজুড়ে সমস্ত ব্যাংক বন্ধ থাকার কথা ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে সিদ্ধান্ত বদল করে RBI ঘোষণা করেছে যে, ৩১ মার্চ ব্যাংক খোলা থাকবে। কারণ, এটি চলতি আর্থিক বছরের শেষ দিন, ফলে ব্যাংকের কর্মীদের প্রচুর আর্থিক কাজ সামলাতে হবে।
লন্ডনে বঙ্গশিল্প সম্মেলনে ব্রিটিশ বণিকদের বাংলায় বিনিয়োগের আহ্বান
১৭ মার্চ RBI একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানায়, ৩১ মার্চ, ২০২৫-এ সব ব্যাংক খোলা থাকবে। আগে নির্দিষ্ট কিছু রাজ্যে ঈদের জন্য ব্যাংকের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছিল, কিন্তু এবার সেই ছুটি বাতিল করা হয়েছে। ফলে ওই দিন ব্যাংকের কর্মচারীদের উপস্থিত থাকতেই হবে।তবে ব্যাংক খোলা থাকলেও অন্যান্য দিনের মতো সব ধরনের পরিষেবা মিলবে না। শুধুমাত্র নির্দিষ্ট কিছু লেনদেন, যেমন ট্যাক্স জমা, জিএসটি সংক্রান্ত লেনদেন ইত্যাদি করা যাবে। তবে গ্রাহকদের চিন্তার কোনো কারণ নেই, কারণ অনলাইন ব্যাঙ্কিং, মোবাইল ব্যাঙ্কিং ও UPI পরিষেবা আগের মতোই চালু থাকবে।
মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ বাস ও হেল্পলাইন পরিষেবা: ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু
RBI-র এই সিদ্ধান্তে অনেকেই মিশ্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তবে ব্যাংকিং ব্যবস্থার সুবিধার্থে এবং শেষ মুহূর্তের আর্থিক কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে RBI।