কানাডার হিন্দু মন্দিরে হামলা

ব্যুরো নিউজ,৪ নভেম্বর:কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো দীর্ঘদিন ধরে ঘরোয়া রাজনীতির কারণে ‘খলিস্তান প্রীতি’ প্রকাশ করে আসছেন।তবে সম্প্রতি  তিনি দিওয়ালির সময় কানাডার তিনটি হিন্দু মন্দিরে গিয়ে অনুষ্ঠানে অংশ নেন।যে বিষয়টি কিছুটা অস্বস্তির সৃষ্টি করেছে। ব্র্যাম্পটনে হিন্দু মন্দিরে হামলার ঘটনার পর ট্রুডো সোশ্যাল মিডিয়ায় এটির নিন্দা করেন। তিনি লেখেন, ‘ব্র্যাম্পটনের হিন্দু সভা মন্দিরে যে হিংসাত্মক ঘটনা ঘটেছে, তা গ্রহণযোগ্য নয়।

যোগী আদিত্যনাথকে হত্যার হুমকিঃ রাজনৈতিক উত্তেজনা বাড়ছে!

ট্রুডোকে আরও কঠিন অবস্থায় ফেলছে

প্রত্যেক কানাডিয়ান নাগরিকের ধর্ম পালনের অধিকার রয়েছে নিরাপদে।’ তিনি পিল রিজিওনাল পুলিশকেও ধন্যবাদ জানান।তারা দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হন।ট্রুডো গত কয়েক বছরে খলিস্তানিদের কার্যকলাপের প্রতি নীরব থাকলেও দিওয়ালিতে তিনটি মন্দিরে গিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের সঙ্গে সঙ্গতি প্রকাশ করেছেন। তিনি একটি ভিডিয়ো পোস্টে জানিয়েছেন, ‘বিগত কয়েক মাসে তিনটি হিন্দু মন্দিরে গিয়েছি। সেখান থেকে এই সৌভাগ্যের ব্রেসলেটগুলি পরিধান করেছি।’ এই ব্রেসলেটগুলোকে তিনি রক্ষা এবং সৌভাগ্যের প্রতীক বলে উল্লেখ করেন।

ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের বিদায়ঃ কলেজিয়ামের সুপারিশকৃত নামগুলো ঝুলে রয়েছে

অপরদিকে ট্রুডোর দিওয়ালি উদযাপনের মাঝে ব্র্যাম্পটনের হিন্দু মন্দিরে খলিস্তানিদের হামলার খবর আসে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, হামলাকারীরা হাতে খলিস্তানি পতাকা নিয়ে দর্শনার্থীদের ওপর হামলা চালায়। ট্রুডোর সাম্প্রতিক বক্তব্যে শোনা গেছে, তিনি হিন্দু-কানাডিয়ান সম্প্রদায়ের গুরুত্ব উপলব্ধি করছেন, তবে হিংসার ঘটনা তার পক্ষে বড় একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কানাডায় হিন্দুদের নিরাপত্তা এবং ধর্ম পালন নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, যা রাজনৈতিক চাপের মধ্যে ট্রুডোকে আরও কঠিন অবস্থায় ফেলছে।

 

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর