ব্যুরো নিউজ,২৩ সেপ্টেম্বর:১৭ জন মৎস্যজীবী নিয়ে একটি এফবি ট্রলার গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে বের হয়েছিল। শুক্রবার গভীর রাতে, দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাঘের চর থেকে প্রায় ৬০ কিমি দূরে আচমকা একটি টর্নেডোর কবলে পড়ে ট্রলারটি ডুবে যায়। এই দুর্ঘটনার পর ৯ জন মৎস্যজীবী নিখোঁজ হয়ে যায়।
বাংলায় বৃষ্টি, গরমের জ্বালায় স্বস্তি আসবে কি?
কাকদ্বীপ ফিশারম্যান ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
কাকদ্বীপে ট্রলার ডুবির ঘটনায় পরে ৮ জন মৎস্যজীবীর দেহ উদ্ধার করা হয়। তবে ৯ জন মৎস্যজীবী এখনও নিখোঁজ রয়েছে। ট্রলারটি প্রবল ঝড়ে উলটে গিয়েছিল। দুর্ঘটনার পর স্থানীয় অন্য ট্রলারগুলি এসে কয়েকজন মৎস্যজীবীকে উদ্ধার করে।কিন্তু বাকিরা ট্রলারের মধ্যে আটকে পড়ে।নিখোঁজ মৎস্যজীবীদের দেহ বন্ধ কেবিন থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। রবিবার ডুবে যাওয়া ট্রলারটিকে পাড়ে আনা হয়। মৎস্যজীবীরা জানান, উদ্ধার কাজে ৮টিরও বেশি ট্রলার সমুদ্রে অভিযান চালিয়েছে।কাকদ্বীপ ফিশারম্যান ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক বিজন মাইতি জানিয়েছেন, গভীর রাতে আচমকা সৃষ্টি হয় টর্নেডো , যার ফলে ট্রলারটি ডুবে যায়। আশেপাশের ট্রলারগুলির মৎস্যজীবীরা এসে ৮ জনের দেহ উদ্ধার করে।
ভারতের প্রথম সেমিকন্ডাক্টর ফ্যাব্রিকেশন প্ল্যান্ট।একটি নতুন যুগের সূচনা
ট্রলারটি সোজা করার পর, জালের কারণে ভেতরে তল্লাশি করতে সমস্যা হচ্ছিল। পরে ট্রলারটি উপকূলে নিয়ে আসা হয়। নামখানার হরিপুরের কাছে লুথিয়ান দ্বীপের কাছে ট্রলারটি নিয়ে আসার পর, প্রথমে দুজনের দেহ দেখতে পাওয়া যায়। এই ঘটনায়, ৮ জন মৎস্যজীবীর দেহ উদ্ধার হওয়ার পর কাকদ্বীপের বিধায়ক মন্টুরাম পাখিরা হাসপাতালে তাদের দেখতে যান এবং মৃত মৎস্যজীবীদের পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর আশ্বাস দেন।