ব্যুরো নিউজ, ৯ জুন : ঘরে হোক বা বাইরে কে যে কখন কার পেছনে শত্রুতা করে তা বোঝা ও বলা দুইই মুশকিল। তবে বাইরের শত্রুদের হাত থেকে বাঁচা গেলেও, ঘরের শত্রুদের হাত থেকে বাঁচা খুবই জটিল।
সাফল্য আসবেই! মেনে চলুন এই কয়েকটি জিনিস…
তবে চাণক্যের নীতিতেই মিলবে ফল। চাণক্য নীতি অনুযায়ী শত্রুকে কখনও দুর্বল মনে করতে নেই। তাঁদের থেকে সতর্ক থাকা উচিত। নয়তো আপনারই বিপদ!
১. শত্রুকে পরাজিত করতে চাইলে, আগে তার সম্পর্কে ভালো করে জানুন। তার ক্ষমতা, দুর্বলতা, অবস্থান সম্পক্রে ভালো করে জানলে তাঁকে পরাজিত করা অনেক সহজ হবে।
২. আমরা পরিবার ছাড়াও অনেকটা সময় বন্ধু-বান্ধব, অফিস ও সেখানের মানুষের সঙ্গে সময় কাটিয়ে থাকি। তাই বন্ধু নির্বাচনের আগে বিশেষ গুরুত্ব দিন। প্রয়োজনে কুসঙ্গ এড়িয়ে যান।
৩. চাণক্য নীতি অনুযায়ী, খারাপ অভ্যাস, নেশা, আসক্তি ত্যাগ করার পরামর্শ দিয়েছেন চাণক্য। এই ধরণের ব্যক্তিদের শত্রু সহজে পরাজিত করতে পারে। এর অন্যতম কারন হল- নেশাগ্রস্ত ব্যক্তি তার বুদ্ধি, বিবেক- বিবেচনা সঠিক ভাবে কাজে লাগাতে পারে না। ফলে সেই অবস্থায় সেই ব্যক্তির কোনও ভুল বা ভুল সিদ্ধান্তের সুযোগ নেয় শত্রুরা।
৪. নিজের ভাষায় নিয়ন্ত্রণ রাখা অবশ্য প্রয়োজন। সঠিক শব্দ চয়নের ওপর জোর দেওয়ার কথা বলেছেন চাণক্য। যে ব্যক্তির বাণী দোষ রয়েছে, শত্রুরা সেই ব্যক্তির এই দুর্বলতার সুযোগ তোলার চেষ্টা করে। যে ব্যক্তির মুখের ভাষা খারাপ, তার ফলে বহু ক্ষেত্রে অনেক সম্পর্ক নষ্ট হতে শুরু করে। এতে মিত্রপক্ষও শত্রুতে পরিণত হয়।