eid celebration

ব্যুরো নিউজ,৩১ মার্চ : ইদ আসতে মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে উৎসবের আমেজ শুরু হয়ে গেছে। শুভেচ্ছা বিনিময়ের পালাও জোর কদমে চলছে। কিন্তু ঠিক এই সময়েই বিতর্কের কেন্দ্রে এলেন লেখিকা তসলিমা নাসরিন। তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন, তাঁকে যেন কেউ ইদের শুভেচ্ছা না জানান। কেন এমন বললেন তিনি?

ফাইনালে ভারতের সামনে কঠিন চ্যালেঞ্জ: কেন ভয়ঙ্কর প্রতিপক্ষ নিউ জিল্যান্ড?

নিজের সামাজিক মাধ্যমের এক পোস্টে তসলিমা লেখেন, “আমার হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী পরিচিত ও অচেনা বন্ধুদের অনুরোধ করছি, আমাকে ঈদ মোবারক মেসেজ পাঠাবেন না। আমি ছোটবেলা থেকেই ধর্ম মুক্ত মানুষ। ইসলাম আমার ধর্ম নয়, আমি মুসলমান নই। আমি বিশ্বাস করি মানবতায়, হিউম্যানিজমে।”এই বক্তব্য প্রকাশ্যে আসতেই তা নিয়ে চর্চা শুরু হয়ে যায়। কেউ কেউ লেখিকাকে সমর্থন করেছেন, আবার কেউ কেউ কটাক্ষও করেছেন।

কৌতুহলী চিতাবাঘ হঠাৎ করে সাফারি গাড়ির বনেটে লাফিয়ে উঠে পর্যটকদের মুখোমুখি, তারপর যা ঘটলো..

কে কী বলছেন?

অনেকেই তসলিমার মন্তব্যের বিরোধিতা করেছেন। এক ব্যক্তি লেখেন, “ধর্ম শুধু বিশ্বাস নয়, এটি সংস্কৃতিরও একটি অংশ। আপনি পূজার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে গিয়েছেন, তাহলে শুধু একটি ধর্মের ক্ষেত্রে এমন বিদ্বেষ কেন?”অন্য এক ব্যক্তি মন্তব্য করেন, “আমি নিজেও ধর্ম মানি না, কিন্তু সব উৎসবের শুভেচ্ছা গ্রহণ করি। ধর্মে না থাকলেও উৎসবে আছি।”তবে অনেকেই লেখিকার বক্তব্যের সমর্থন করে বলেছেন, “মানবতার চেয়ে বড় কিছু নেই, তাই শুভেচ্ছা দেওয়ারও প্রয়োজন নেই।”

ট্রেনে টিকিট ছাড়াই ভ্রমণ সম্ভব! ভারতীয় রেলের গোপন সুবিধা জেনে নিন

এদিকে, তসলিমা নাসরিন সম্প্রতি মরণোত্তর দেহদান নিয়েও একটি পোস্ট করেছেন। তিনি লেখেন, “আমি বহু বছর আগেই দেহদান করেছি। আমার মৃত্যুর পর কেউ যেন ভুলেও কবর না দেয় বা দাহ না করে। আমার দেহ যেন মেডিক্যাল গবেষণার কাজে লাগে। জীবনকে যেমন অর্থবহ করেছি, মৃত্যুকেও তেমন অর্থবহ করতে চাই।”তসলিমার এই মন্তব্য ঘিরে ইতিমধ্যেই আলোচনা ও বিতর্ক তৈরি হয়েছে। কেউ বলছেন, এটি সাহসী পদক্ষেপ, আবার কেউ বলছেন এটি অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক তৈরি করার চেষ্টা।

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর