metro

ব্যুরো নিউজ,১৮ এপ্রিল: বৃহস্পতিবার রাতের কলকাতা শহরে মেট্রোযাত্রীদের জন্য পরিস্থিতি একেবারে অস্বস্তিকর হয়ে ওঠে। দক্ষিণেশ্বরগামী মেট্রো পরিষেবা আচমকাই থমকে যায় একাধিক স্টেশনে। রাত সাড়ে ৯টার পর থেকে একের পর এক ট্রেন বিভিন্ন স্টেশনে দাঁড়িয়ে পড়ে, চলতে শুরু করলেও আবার পরবর্তী স্টেশনে গিয়ে থেমে যায়। এর ফলে ভোগান্তিতে পড়েন বহু নিত্যযাত্রী।

শান্তির মুখোশে লুকানো উত্তেজনার আগুন: কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী?

‌পরিষেবা ব্যাহত, রেললাইনেই আটকে যাত্রীরা

মেট্রো রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, নোয়াপাড়া সংলগ্ন অঞ্চলে সিগন্যালের সমস্যার কারণেই আপ লাইনে পরিষেবা বিঘ্ন ঘটে। পরিস্থিতি সামাল দিতে মেট্রো কর্তৃপক্ষ ‘মেমো সিগন্যাল’ বা কাগুজে সিগন্যাল ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেয়। ফলে দমদম থেকে ছাড়তে দেরি করছিল দক্ষিণেশ্বরগামী প্রতিটি মেট্রো ট্রেন।

“চুমু খাওয়াটাই আসল বিষয় নয় চরিত্রের গভীরতা আমাকে বেশি আকৃষ্ট করে” কৌশানির এই বক্তব্যে কতটা খুশি সৃজিত

প্রতিটি স্টেশনে ট্রেন দাঁড়িয়ে থাকার কারণে স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে যাত্রীদের ভিড় বেড়ে যায়। কেউ কেউ বাড়ি ফেরার তাড়ায় লোকাল ট্রেন ধরতে দমদমে নেমেছিলেন, কিন্তু মেট্রো দেরি করায় তাঁরা অনেকেই সময়মতো সেই ট্রেন ধরতে পারেননি। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের অসুবিধাও আরও বাড়তে থাকে। নিত্যযাত্রীদের অভিযোগ, এত রাতে এমন বিভ্রাট খুবই দুর্ভাগ্যজনক। কেউ কাজ শেষে ফিরছিলেন, কেউবা পরীক্ষার পর ক্লান্ত শরীরে বাড়ি ফিরছিলেন—সবাইকেই হয়রানির শিকার হতে হয়। অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এই ধরনের সিগন্যাল সমস্যার দ্রুত সমাধান না হলে শহরের যাতায়াত ব্যবস্থা আরও সংকটে পড়বে।

তেলেঙ্গানা বাজেট ২০২৫: হায়দ্রাবাদের উন্নয়নে ১০০ কোটি টাকার বাড়তি বরাদ্দ

মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সমস্যার উৎস খুঁজে বার করে দ্রুত মেরামতির কাজ শুরু হয়েছে। রাত ১০টা নাগাদ সিগন্যাল আংশিকভাবে স্বাভাবিক হলেও পরিষেবা পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে আরও কিছুটা সময় লেগে যায়। এই ঘটনার পর, মেট্রোর মতো গুরুত্বপূর্ণ পরিষেবায় আরও বেশি প্রযুক্তিগত নজরদারি ও রক্ষণাবেক্ষণের দাবি উঠেছে যাত্রীদের তরফে। তাঁদের বক্তব্য, কলকাতার জীবনযাত্রার রক্তসঞ্চালন এই মেট্রো, তাই বারবার এইরকম বিঘ্ন মেনে নেওয়া সম্ভব নয়।

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর