ব্যুরো নিউজ,১৬ আগস্ট: স্বাধীনতা দিবসের রাতে আরজিকর হাসপাতাল চত্বরে রাত জাগলেন রুপোলি পর্দার দুনিয়ার বহু অভিনেতা অভিনেত্রী শিল্পীরা। উপস্থিত ছিলেন সৃজিত মুখোপাধ্যায়, শোভন গঙ্গোপাধ্যায়, লগ্নজিতা চক্রবর্তী, অলিভিয়া সরকার, বিদিপ্তা চক্রবর্তী, সুজয় প্রসাদ চট্টোপাধ্যায় সহ আরো অনেকে। আরজি কর কান্ডের প্রতিবাদে আন্দোলনরত চিকিৎসকদের পাশে দাঁড়িয়ে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করলেন বিনোদন দুনিয়ার এই সেলিব্রিটিরা।
ভারতে বিনিয়োগের পরিকল্পনা ফক্সকনের। ৪০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা
কি আবেদন শিল্পীদের?
আর জি কর হাসপাতালে স্বাধীনতার দিবসে রাত জাগলেন তারা। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে দাবি করলেন, হাসপাতালের জরুরী বিভাগে তাণ্ডব হামলা চলেছে। অনেক যন্ত্র রোগীদের শয্যা নষ্ট হয়ে গিয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী এবার সেগুলো সারানোর জন্য না হয় ক্লাবগুলোকে পূজার অনুদান না দিয়ে হাসপাতালকে সেই টাকা দিলেন। আর জি কর হাসপাতাল নতুন করে আবার সেজে উঠুক। বুধবার রাতের ঘটনার কথা মাথায় রেখে রাত বাড়তেই আরজি কর হাসপাতাল চত্বরে পুলিশের বাহিনী সংখ্যা বেড়েছে। র্যাফ মোতায়েন করা হয়েছে। শিল্পীদের মধ্যে সোলাঙ্কি রায়, মেঘলা দাশগুপ্ত বলেন, ‘আশা করেছিলাম আগের দিনের জমায়েতে উত্তাল সমুদ্রের মতোই জনসমাবেশ হবে। কিন্তু যেন সবটাই তিতিয়ে পড়েছে।’
বাজারে এলো রয়াল এনফিল্ড ক্লাসিক ৩৫০ এর আপডেটেড ভার্সন
শিল্পীদের কথায়, পরের বছর আবারো একই ঘটনা। এইরকম অঘটন ঘটবে। কিছুদিন প্রতিবাদ হবে। পথে নামাটাই সার। বুঝতে পারছি না এর শেষ কোথায়? সুজয়প্রসাদের কথায়, মেয়েদের ভবিষ্যত এই শহরে কি হতে চলেছে জানিনা। তবে বুধবার রাতের ওই হামলা তান্ডবের পর আশ্চর্যজনক ভাবে ভিড় উন্মাদনা প্রতিবাদের ঢেউ যেন একটু স্তিমিত। আন্দোলনরত ডাক্তার, বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম ছাড়া সেভাবে কারোর উপস্থিতি দেখা যাচ্ছিল না। তবে হাসপাতালে অবস্থানকারী চিকিৎসক পড়ুয়াদের একটাই আওয়াজ, “এবার আর মধ্যস্থতা নয়। পুলিশ মন্ত্রী, স্বাস্থ্য মন্ত্রীর পদত্যাগ চান তারা”।