ব্যুরো নিউজ,১৩ জুলাই: বর্তমানে দাঁড়িয়ে ভবিষ্যতের পরিকল্পনা ছকে নিতে হয়। কারণ টাকার আজকে যা মূল্য, আজ থেকে ২০ বছর পর একই মূল্য থাকবে না। তাও তো সময়টা অনেক বেশি বলা হলো, যেভাবে জিনিসপত্রের মূল্যবৃদ্ধি হচ্ছে, তাতে আগামী দিনে বাজারের সঙ্গে পাল্লা দিতে গেলে এখন আর শুধু সঞ্চয় করলে চলবে না। বিনিয়োগ বা ইনভেস্ট করতে হবে। আর তাই সরাসরি না হলেও শেয়ার মার্কেট কেন্দ্রিক বিনিয়োগের দিকে ঝুঁকতেই হবে। সেক্ষেত্রে মিউচুয়াল ফান্ড এই মুহূর্তে সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান।
সোনা কিনতে যাচ্ছেন?একটু দাঁড়ান,বাজেটের আগে কিনবেন না, দাম কমতে পারে
কীভাবে মিউচুয়াল ফান্ডে ইনভেস্ট করবেন?
অনেকের কাছেই এখনো পর্যন্ত মিউচুয়াল ফান্ড যথেষ্ট জটিল বলে মনে হয়। তবে একটু একটু করে হলেও মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে শুরু করেছেন দেশবাসী। আপনিও পিছিয়ে না থেকে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ শুরু করতে পারেন। এখন যথেষ্ট সহজ এবং সাধারণ হয়ে গিয়েছে। মিউচুয়াল ফান্ডে প্রথম বিনিয়োগের সময় লগ্নিকারীকে KYC জমা দিতে হবে। এটি এককালীন প্রক্রিয়া। কেওয়াইসি ভেরিফিকেশন করার জন্য ডিস্ট্রিবিউটার বা বিনিয়োগ পরামর্শদাতার কাছে অফলাইনেও করতে পারেন কিংবা অনলাইনেও কেওয়াইসি করাতে পারেন। KYC Complete হয়ে গেলেই মিউচুয়াল ফান্ডে ইনভেস্ট শুরু করতে পারেন। এক্ষেত্রে ব্যাংক, কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান, শেয়ার ব্রোকার, মিউচুয়াল ফান্ড ডিস্ট্রিবিউটর, যেকোনো পদ্ধতির মাধ্যমে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ শুরু করতে পারেন।
জায়ান্ট সিংয়ের অবৈধ বাড়ি, বুলডোজার অপারেশন কি হবে?
এখন অনলাইনেও মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করা যায়। আবার কোনো ফান্ড হাউসের অফিসে গিয়ে সমস্ত কিছু বুঝে নিয়ে বিনিয়োগ করতে পারেন। অনলাইন বা অফলাইন পদ্ধতিতে ডিস্ট্রিবিউটর, ব্রোকার বা কোনো অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির সাহায্য নিয়ে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের পথ খুঁজে নিন। এক্ষেত্রে বিনিয়োগ পরামর্শদাতার সঙ্গে কথা বলে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী এবং সামর্থ্য অনুযায়ী বিনিয়োগের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে। মোটা টাকার অংক যদি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে চান, তাহলে সেক্ষেত্রে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করে নিন।