ব্যুরো নিউজ,১০ জানুয়ারি:মহম্মদ শামি আজ যে জায়গায় দাঁড়িয়ে আছেন, তা তার জন্য এক অবিশ্বাস্য যাত্রা। শামি নিজে সেই দিনগুলো স্পষ্ট মনে করতে পারেন, যখন বেঙ্গালুরুর জাতীয় অ্যাকাডেমিতে তিনি সিঁড়ি বেয়ে উঠতে পারতেন না। সাহায্য ছাড়া তিনি একধাপও এগোতে পারতেন না। সে সময়, কেমন জীবন ছিল শামির, কে জানত যে, একদিন সেই শামি আবার মাঠে ফিরবেন এবং আগের মতো বল হাতে ছুটবেন! শামির বোলিং পরিসংখ্যান, যেমন বিজয় হজারে ট্রফিতে ৩ উইকেট নিয়েছিলেন, তা হয়তো বিশেষ কিছু নয়, তবে শামির প্রত্যাবর্তন মোটামুটি নিশ্চিত, এবং তিনি নিজেও এ নিয়ে বেশ আশাবাদী।
যুজবেন্দ্র চহাল এবং ধনশ্রী বর্মার সম্পর্ক নিয়ে চলছে নানা জল্পনা
সৎ প্রচেষ্টা
শামি জানালেন, তিনি জানতেন, তার সৎ প্রচেষ্টার সঙ্গে একদিন ফিরে আসবেন। এক বছর মাঠের বাইরে থাকার পর, এখন তিনি আবার জাতীয় দলের জার্সি পরার জন্য প্রস্তুত। তার জন্য সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা, দেশের জার্সি পরেই খেলা। শামি জানালেন, দেশের জার্সি তার জন্য এত বড় প্রেরণা যে, তাকে আর কিছু ভাবতে হয় না। তার পুরো মনোযোগ ছিল পুনর্বাসনের দিকে, এবং এক বছরের কঠিন সময়ের মধ্যে তার প্রত্যাবর্তন নিয়ে অনেক কিছু শিখেছেন তিনি।অথচ, শামি জানালেন, খেলোয়াড়ের কাছে খেলাই তো সব কিছু। খেলাটা না থাকলে তার জীবন কেমন হবে? শামির কথা শুনে বোঝা যায়, কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়েও, তিনি কখনো হার মানেননি।
গঙ্গাসাগর মেলা ২০২৫ শে ‘সাগর বন্ধু’ নামক উদ্যোগ সরকারের।ভাষাগত সমস্যার সমাধান এতেই
এক বছরের বিরতি কাটিয়ে তিনি আবার জাতীয় দলের হয়ে খেলার জন্য প্রস্তুত।শামির জীবনের গল্প এক অদ্ভুত রূপকথা। এক সময়ের অচেনা তরুণ শামি, যিনি কলকাতার ময়দানে খেলা শুরু করেছিলেন, আজ তিনি জাতীয় দলের হয়ে বিশ্বের নানা দেশে নাম করছেন। এক বছরের কঠিন পরিশ্রম ও ধৈর্য্য, তাকে আবার ফিরিয়ে আনছে তার প্রিয় মাঠে। এভাবেই শামির গল্পে অধ্যায় শেষ হয় না, বরং তার জীবন প্রতিনিয়ত নতুন চ্যালেঞ্জের সামনে চলে আসে।