ব্যুরো নিউজ,১৫ জুলাই: কিন্তু সংসার চালিয়ে এবং আনুষঙ্গিক প্রয়োজন মিটিয়ে এতোটুকু সঞ্চয় করতে পারছেন না। টাকা একদম যেন জলের মত খরচ হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু সরোজগার করছেন, মাসের শেষে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা আয় হচ্ছে। ঞ্চয় তো করতেই হবে। ভবিষ্যতের কথা ভেবে আজকে যা রোজগার করছেন তার একটা অংশ নিয়মিত যেকোনো জায়গায় সেভিংস করতেই হবে।
নয়া ইতিহাস গড়লেন নরেন্দ্র মোদী, পিছিয়ে পড়লো বিশ্বের তাবড় রাষ্ট্রনেতারা
কম উপার্জনেও কীভাবে টাকা জমাবেন?
বিপদের সময় সঞ্চয় করা টাকায় হাত পড়ে। যেকোনো সময় আপনার বা পরিবারের কারো যেকোনো ধরনের সমস্যা তৈরি হতে পারে। আর তখন জমানো টাকাতে হাত পড়ে। শুধু তাই নয়, আগামী দিনেও একটা আর্থিক স্থিতি তৈরি করা প্রয়োজন। সেই কারণে কিছু নিয়ম মেনে চললে আপনি কম টাকা রোজগার করলেও কিছু অন্তত সঞ্চয় করতে পারবেন। বর্তমানে অনলাইনে কোনো কিছু জিনিস দেখলেই সেটা কেনার জন্য একেবারে ব্যাকুল হয়ে পড়েন। বাইরে বেরোলেই যে কোনো রেস্টুরেন্টে খাওয়া দাওয়া, শপিংমলে অপ্রয়োজনীয় কেনাকাটাও হয়ে যায়। ফলে সঞ্চয়ের ভাঁড়ার একেবারে শূন্য। যদি মাসে ১৫,২০,২৫ হাজার টাকার মধ্যে রোজগার হয়, তাহলে অবশ্যই এরকম অপ্রয়োজনীয় খরচে রাশ টানতেই হবে
লাগবে না কোনো পরীক্ষা, বেতন প্রায় ৭০ হাজার, আবেদন করলেই চাকরি দিচ্ছে টাটা
লোভে পড়ে কোনো ধরনের কেনাকাটা করলেই বাজেটে টান পড়বে। ফলে নতুন একটি পদ্ধতি অ্যাপ্লাই করে দেখতে পারেন। এটি যথেষ্ট কার্যকর বলে প্রমাণিত হয়েছে। এটাকে ৩০ ডে রুল বা ৩০ দিনের নিয়ম হিসেবে বলা হচ্ছে। অনলাইনে যে কোনো সামগ্রী দেখলেই কেনার ইচ্ছা হলে ৩০ দিন অপেক্ষা করুন। যদি ৩০ দিন কেটে যাওয়ার পর দেখেন, ওই জিনিসটি কেনার ইচ্ছা নেই। তাহলে বুঝতে হবে কোনো প্রয়োজন ছিল না। ফলে সেই টাকাটা সঞ্চয় হবে। একটা খামে ভরে কিছু কেনার ইচ্ছা হলে সেই জিনিসের দাম হিসেবে একটা টাকা ভরে রেখে দিন। ৩০ দিনের ফিক্সড ডিপোজিট হিসেবে রাখুন। ৩০ দিন পর দেখুন, সেটা আর প্রয়োজন আছে কিনা। যদি না থাকে, তাহলে ওই টাকাটাই যেকোনো জায়গায় সঞ্চয় করে আসুন। এইভাবেই একটু একটু করে রোজগারের টাকা সঞ্চয় করতে পারেন।