ব্যুরো নিউজ, ৯ নভেম্ববর :কলকাতার বিভিন্ন এলাকায় ছটপুজোর উৎসবে আইনের অবমাননা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। গঙ্গার ধারে ছটপুজো পালনের সময় বিভিন্ন জায়গায় বেপরোয়া ভাবে বাজি ফাটানো এবং শব্দদূষণ ঘটানোর অভিযোগ উঠেছে। আনন্দপুরের মতো এলাকায় যেখানে একাধিক হাসপাতাল রয়েছে যেখানে ‘নো হর্ন জোন’-এর বোর্ড দেখা যায় সেখানে চলে তীব্র শব্দের বোমাবাজি। অনেকের অভিযোগ পুলিশের উপস্থিতি না থাকায় এসব নিয়মভঙ্গের ঘটনা বৃদ্ধি পেয়েছে।
ট্রেন মিস হলে কী করবেন? জেনারেল টিকিটেই কীভাবে অন্য ট্রেনে উঠবেন জেনে নিন
প্রশ্ন উঠেছে পুলিশি নজরদারি নিয়ে
মাত্র ১০০ টাকায় ২৪ ক্যারেট সোনা , ডিজিটাল লেনদেনের পর এবার বিনিয়োগের দুনিয়ায় ভারত-পে
শুক্রবার ভোরে কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় ছটপুজোর প্রস্তুতি চলাকালীন সাউন্ড বক্সের আওয়াজে অনেক বাসিন্দা অতিষ্ঠ হয়ে পড়েন। কসবা, বাইপাসের পঞ্চান্নগ্রাম ও কাশীপুরের মতো এলাকায় বাজি ফাটানোর কারণে অনেকেই সমস্যায় পড়েন। এক বাসিন্দা জানিয়েছেন, অসুস্থ বাবা এবং পোষ্য নিয়ে ঘরেও তারা নিরুপায় হয়ে পড়েছিলেন। অনেক জায়গাতেই পুলিশের সহায়তা চাওয়ার পরেও কোন সুরাহা হয়নি।
স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ছে, দ্রুত জেনে নিন প্রাথমিক চিকিৎসা
শহরের দুই সরোবরেও পুলিশি প্রহরা ছিল। রবীন্দ্র সরোবর ও সুভাষ সরোবরের গেটগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। তবে বাইরে কোথায় কী ঘটছে সে সম্পর্কে কর্তব্যরত পুলিশ কিছু জানাতে পারছেন না। সরোবরগুলোতে বাজি ফাটানোও বন্ধ হয়নি।
ছটপুজোর সময় আদালতের নির্দেশ ছিল শুধুমাত্র দুই ঘণ্টা বাজি ফাটানোর অনুমতি তবে বাস্তবে সেটি মানা হয়নি। পরিবেশকর্মীরা অভিযোগ তুলেছেন, গঙ্গার দূষণ রোধে প্রশাসন কোনো কার্যকরী পদক্ষেপ নিচ্ছে না। লালবাজারের পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ছটপুজোর সকালে কিছু বাজি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে এবং কড়া হাতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে।