ব্যুরো নিউজ, ৮ জুন : মলদ্বীপের মসনদে মহম্মদ মুইজ্জু বসতেই অবনতি হয় ভারত – মলদ্বীপের সম্পর্ক। শপথ গ্রহণের দিনই মুইজ্জু মলদ্বীপ থেকে ভারতীয় সেনা প্রত্যাহার করার কথা বলেন। এমনকি সময়ও বেধে দেন। আর তা থেকেই শুরু হয় ভারত – মলদ্বীপ সম্পর্কের অবনতি। এমনকি মলদ্বীপে থাকা ভারতীয়দেরও সেখান থেকে ‘তাড়িয়ে’ দেওয়া হয়। সে দেশের সাংসদদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও ভারতীয়দের অপমানজনক মন্তব্য করতে শোনা যায়। ঘটনায় দেশজুড়ে ‘মলদ্বীপ বয়কট’-এর ডাক ওঠে। এর জেরেই দ্বীপরাষ্ট্রটির পর্যটন শিল্প ভেঙে পড়ে, এমনকি এর প্রভাব সে দেশের অর্থনীতিতেও দেখা যায়।
আগামী দশ বছর কীভাবে কাজ করবে এনডিএ, শোনালেন মোদী
তবে এবার ‘ভারত বিরোধী’, ‘চিনাপন্থি’ মুইজ্জুই আসছেন ভারতে। কিন্তু কি এমন হল?
এই নিয়ে তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসতে চলেছেন নরেন্দ্র মোদী। আগামী রবিবার তাঁর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান। আর সেই অনুষ্ঠানে অন্যান্য দেশগুলি-সহ মলদ্বীপের প্রেসিডেন্টকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়। আর এও জানা গিয়েছে যে, ভারতের সেই আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন মুইজ্জু। বিদেশ মন্ত্রকের বিবৃতি অনুযায়ী, অতিথিদের তালিকায় রয়েছেন পড়শি দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিঙ্ঘের পাশাপাশি মহম্মদ মুইজ্জুর নামও রয়েছে।