ব্যুরো নিউজ, ১ নভেম্ববর :ওজন কমানোর জন্য অনেকেই জিমে ভর্তি হচ্ছেন অথবা কঠোর ডায়েট অনুসরণ করছেন। তবে শুধু জিমে যাওয়াই নয় নিয়মিত হাঁটাহাঁটির অভ্যাসও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমান যুগে ওবেসিটি, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলের সমস্যা প্রায় ঘরে ঘরে দেখা যাচ্ছে। এসবের পিছনে রয়েছে মানসিক চাপ, শরীরচর্চার অভাব এবং অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস। এসব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করতে নিয়মিত হাঁটাহাঁটির অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
মাথার যন্ত্রণায় ভুগছেন আপনি? এই জিনিসগুলি ব্যবহার করুন মিলবে উপকারিতা
হাঁটার সঠিক উপায় জানুন
সুস্থ থাকতে হলে দিনে অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটা প্রয়োজন। তবে সঠিক উপায়ে হাঁটাও জরুরি। হাঁটার জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় ধরে হাঁটুন। একদিন হাঁটতে গেলেন, দু’দিন গেলেন না—এভাবে চললে চলবে না। ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে।
ত্বকের বয়সের ছাপ থেকে মুক্তি পেতে ঘরোয়া ফেস প্যাকের জাদু
দীর্ঘক্ষণ হাঁটার ফলে পায়ে চাপ পড়তে পারে এবং পেশিতে টান ধরতে পারে। তাই হাঁটার সময় পায়ের উপর খুব বেশি চাপ পড়বে না সে দিকেও খেয়াল রাখুন। মোবাইল ফোনে কথা বলতে কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে গল্প করতে গিয়ে হাঁটবেন না। কথাবার্তা বলতে বলতে হাঁটলে হাঁপিয়ে পড়বেন এবং হাঁটার উপকারিতা পাবেন না।
মানসিক চিন্তা নিয়ে হাঁটবেন না। বরং, বাড়ির বাগানে কিংবা পার্কে হাঁটলে হেডফোন দিয়ে গান শুনতে পারেন। এতে আপনার মানসিক চাপও কমবে।
বাঙালি মায়ের টোটকা, চুলে চমক আনার প্রাচীন কৌশল—চালের জল!
হাঁটার সময় সঠিক জুতো পরিধান করুন। আরামদায়ক জুতো বেছে নিন। কারণ হাঁটার জন্য বিশেষভাবে তৈরি জুতো পাওয়া যায়।
হাঁটার সময় ঘাম হলে সঙ্গে রুমাল এবং জল রাখুন। হাঁটার মাঝে মাঝে জল খেয়ে নিন। এতে শরীরে তরলের অভাব হবে না। ডিহাইড্রেট হয়ে গেলে পেশিতে টান ধরবে এবং ক্লান্ত হয়ে পড়বেন।