ব্যুরো নিউজ, ২৪ সেপ্টেম্বর :চলতি মৌসুমে চারদিকের চিত্র ভয়াবহ। বিঘার পর বিঘা জমি জলমগ্ন হয়ে গেছে, ফলে পুজোর আগে শাকসবজির দাম বেড়ে গেছে। মধ্যবিত্তের পকেটে যেখানে টান পড়ছে, সেখানে কৃষকরা রাত কাটাচ্ছেন দুশ্চিন্তায়।
হাসপাতালগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থায় নতুন উদ্যোগ
কৃষকদের মাথায় হাত
কয়েকদিনের টানা বৃষ্টির কারণে এবং বিভিন্ন জলাধার থেকে জল ছাড়ার ফলস্বরূপ মেদিনীপুর জেলার ঘাটাল, চন্দ্রকোনা, দাসপুর সহ বিস্তীর্ণ কৃষি প্রধান এলাকা প্লাবিত হয়ে গেছে। এর ফলে ধান এবং বিভিন্ন শাকসবজি জলেই নষ্ট হয়েছে।জল নেমে গেলেই সবজিতে পচন ধরা শুরু হয়ে যাবে, ফলে ক্ষতির পরিমাণ আরও বাড়বে।
অনুব্রত মণ্ডলের বীরভূমে প্রত্যাবর্তন
জেলায় বিভিন্ন বাজারে সবজির দাম অগ্নিমূল্য হয়ে উঠেছে। ঘাটাল, চন্দ্রকোনা এবং দাসপুরের বাজারে শশার দাম ৫০ টাকা কেজি, পটলের দাম ৫০ টাকা, ঝিঙের দাম ৪০ টাকা এবং উচ্ছের দামও ৫০ টাকা প্রতি কিলো। কৃষকদের দাবি, প্রশাসন যেন দ্রুত এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নেয়।
আরজি কর কাণ্ডের পর স্বাস্থ্যক্ষেত্রে নিরাপত্তা বাড়াতে নবান্নের নতুন উদ্যোগ
কিছুদিন আগে রাজ্যের মুখ্যসচিব ঘাটাল পরিদর্শনে এসে জানান, জল নামার পর পুরো পরিস্থিতি খতিয়ে দেখা হবে। অন্যদিকে, সোমবার পূর্ব বর্ধমান থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও বলেছেন, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষের জমির ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। সরকার দ্রুততার সাথে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা মেপে শস্যবিমার টাকা প্রদান করবে।
এই কঠিন পরিস্থিতি থেকে কৃষকদের উদ্ধারে প্রশাসনের দ্রুত পদক্ষেপ অত্যন্ত জরুরি। পুজোর আগে শাকসবজির দাম বৃদ্ধির ফলে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা কঠিন হয়ে পড়ছে। সকলের আশা, শীঘ্রই পরিস্থিতির উন্নতি হবে এবং কৃষকরা আবার তাদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসবে।