ব্যুরো নিউজ, ২১ সেপ্টেম্বর :পুজোর আগে শরীরের বাড়তি মেদ ঝড়িয়ে ফেলাটা এখন বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, না হলে ছবি তোলার সময় যে দুশ্চিন্তা থেকে যাবে। তাই এই পরিস্থিতিতে অনেকেই ভরসা রেখেছেন শসার উপর। শসায় রয়েছে প্রচুর জল, যা শরীরের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। এতে থাকা ভিটামিন কে এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্টও শরীরের জন্য বেশ উপকারী।
হৃতিক রোশনের বয়স ৫০! দেখে কেউ বলবে?
শসার উপকারিতা ও ব্যবহার
‘জাস্টিস ফর আরজি কর’; ডাক্তারদের প্রতিবাদ ও নাগরিক সমাজের মিলন
শসার আরেকটি বড় সুবিধা হল, এটি শরীরে বিভিন্ন খনিজের ঘাটতি পূরণ করতে সক্ষম। তাই পুজোর সময়ে স্বাস্থ্যকর খাদ্য তালিকায় শসা একটি অন্যতম উপাদান হতে পারে। তবে শসা খাওয়ার সময় নিয়ে কিছু কথা রয়েছে। বিশেষ করে, পুষ্টিবিদেরা রাতের বেলা শসা খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে বলেন।
নারীর নিরাপত্তায় প্রশ্ন: নরেন্দ্রপুরে প্রকাশ্যে মহিলা আইনজীবী শ্লীলতাহানির ঘটনা
অনেকে মনে করেন, রাতে শসা খেলে ঠান্ডা লেগে যেতে পারে। কিন্তু এই ধারণা ভুল। আসলে, রাতে শসা খাওয়া যায়, তবে অল্প পরিমাণে। পুষ্টিবিদদের মতে, রাতে শসা খাওয়ার প্রধান কারণ হল এর মধ্যে থাকা ফাইবার। বিকেল বা সন্ধ্যার পর আমাদের শারীরিক সক্রিয়তা কমে যায়, ফলে শসার ফাইবার সহজে হজম হতে পারে না।
ডেলিভারি কর্মীরা বছরে কত উপার্জন করেন? তা জানলে আপনি আবাক হবেন
রাতে অতিরিক্ত শসা খেলে পেটফাঁপা বা অস্বস্তি হতে পারে, যা ঘুমকেও বিঘ্নিত করে। তাই, যদি পেটে সমস্যা থাকে, তাহলে কিছু দিন শসা না খাওয়াই ভালো। নিয়মিত শসা খাওয়ার অভ্যাস থাকলে দুপুর বা বিকেলের মধ্যে এটি খেয়ে নেওয়া উচিত।
শসা কাটার কিছু সময় আগে জলে ভিজিয়ে রেখে তা ব্যবহার করা স্বাস্থ্যের জন্য আরও উপকারী। সাধারণভাবে, শসা সালাদ, স্যুপ কিংবা বিভিন্ন খাদ্য তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। স্যালাডে যুক্ত করলে তা আরও পুষ্টিকর হয়ে ওঠে।পুজোর আগে শরীরের মেদ ঝরাতে শসা অত্যন্ত কার্যকর। তবে, সচেতনতার সঙ্গে খাবার খাওয়া উচিত। পুষ্টিবিদদের নির্দেশনা মেনে চললে, শরীরকে সুস্থ রাখতে এবং পুজোর আনন্দে শরীরকে প্রস্তুত করতে শসা একটি দারুণ উপায় হতে পারে।