বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

Abhijit Ganguly Win

FIR খারিজের আর্জি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের, মামলা শুনতে ‘হস্তক্ষেপ’ প্রধান বিচারপতির

ব্যুরো নিউজ, ১৫ মে: লোকসভা নির্বাচনের ষষ্ট দফায় ভোটগ্রহণ হবে তমলুক লোকসভা কেন্দ্রে। আর সেই মত মনোনয়ন জমা দিতে যান তমলুক কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। আর তাকে ঘিরে শুরু হয় চাকরিহারাদের বিক্ষোভ। আর এরপরেই পরিস্থিতি চরমে ওঠে। বাক- বিতন্ডা, স্লোগান- পাল্টা স্লোগানে হাতাহাতি- ধস্তাধস্তি শুরু হয়। এরপরেই অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টা, হামলা, ভাঙচুর-সহ একাধিক অভিযোগ তুলে এফআইআর করা হয়। মনোনয়ন দিতে গিয়ে অপহরণ করা হল প্রার্থী কাকলি ঘোষ ও তাঁর স্বামীকে! কাঠগড়ায় তৃণমূল এর পরেই কলকাতা হাইকোর্টে এই এফআইআর খারিজের আবেদন জানায় প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। আর সেই মামলা ছেড়ে দেন  অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের দীর্ঘ দিনের সহকর্মী বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত। এরপর সেই মামলা যায় কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানমের কাছে। প্রধান বিচারপতি এই মামলা বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের বেঞ্চকে শোনার জন্য জানায়।

আরো পড়ুন »

হিডকোর জমিতে তৃণমূলের পার্টি অফিস !

ব্যুরো নিউজ, ১১ মে : হিডকোর জমি দখল করে দলীয় কার্যালয়! নিউটাউনের হিডকোর জমি দখল করে গড়ে উঠেছিল তৃণমূলের দলীয় কার্যালয়। এই জল গড়িয়েছে আদালত পর্যন্ত। এবার সেই কার্যালয় ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিলেন হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা। হিডকোর পক্ষ থেকে এক রিপোর্টে জানানো হয়, তাঁদের জমিতে বেআইনি পার্টি অফিস তৈরি হয়েছে। এরপরই সেই পার্টি অফিস ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেন বিচারপতি। আদালত সূত্রে খবর, হিডকোর জমিতে প্রায় ৩৫টি দলীয় কার্যালয় তৈরি হয়েছে। আদালতে এমনই দাবি করেন মামলাকারী। এই প্রসঙ্গে এদিন বিচারপতি অমৃতা সিনহা বলেন, ‘কেন নিজেদের সম্পত্তি রক্ষা করতে পারছেন না? দখল হয়ে যাচ্ছে ফুটপাত! নির্মাণ করা হচ্ছে অবৈধ ভাবে! আপনাদের কি কোন নির্দিষ্ট আইন নেই?’ এরপরই বেআইনি পার্টি অফিস ভেঙে ফেলার কথা বলেন বিচারপতি। বিচারপতি অমৃতা সিনহার স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা খারিজ করল সুপ্রিম কোর্ট প্রসঙ্গত, নিউটাউনে হিডকোর জমি দখল করে একাধিক পার্টি অফিস নির্মাণের অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বিষয়টি জেনেও হিডকো এবং নিউ টাউন কলকাতা উন্নয়ন পর্ষদ বা এনকেডিএ কোনও পদক্ষেপ করেনি। এই অভিযোগে মামলা দায়ের হয় কলকাতা হাইকোর্টে। এই মর্মে হিডকোর বক্তব্য শুনতে চেয়েছিল আদালত। তাদের জমিতে বেআইনি পার্টি অফিস তৈরি হয়েছে বলে রিপোর্টে জানায় হিডকো। এরপরেই সেই বেআইনি ভাবে নির্মিত পার্টি অফিস ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা

আরো পড়ুন »
HIDCO-TMC party office HC case

বিচারপতি অমৃতা সিনহার স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা খারিজ করল সুপ্রিম কোর্ট

ব্যুরো নিউজ, ১০ মে: পারিবারিক সম্পত্তি সংক্রান্ত মামলার তদন্তে বাধাদান, প্রভাব খাটানোর অভিযোগ ওঠে বিচারপতি অমৃতা সিনহার স্বামী প্রতাপচন্দ্র দে-র বিরুদ্ধে। আর সেই অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করা হয়। আর সেই জল গড়ায় দেশের শীর্ষ আদালত পর্যন্ত। কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে বাবরি মসজিদ তৈরি করবে, বিস্ফোরক দাবি হেমন্তের কংগ্রেস কি চায় বন্দে ভারত বন্ধ হোক? ক্ষোভ উগড়ে দিলেন রেলমন্ত্রী একটি পারিবারিক সম্পত্তি সংক্রান্ত মামলায় বিচারপতি অমৃতা সিনহার স্বামী ক্ষমতার অপব্যবহার করছে।এই মর্মে এফআইআর দায়ের করে পুলিশ। তবে পড়ে এই মামলার তদন্ত ভার বর্তায় সিআইডি-র ওপর। তবে এই মামালার তদন্তে নেমে CID  তাকে হেনস্তা করছে বলে অভিযোগ জানায় তিনি। এনিয়ে ব্যাঙ্কশাল কোর্টের বার অ্যাসোসিয়েশনকে চিঠিও লিখেলেন তিনি। গোটা বিষয়টি জানিয়ে তার বক্তব্য, CID হেনস্থার জন্য বারবার ডেকে পাঠাচ্ছে তাঁকে। এমনকি রাজনৈতিক হেনস্থার অভিযোগ আনেন বিচারপতির স্বামী। আইনজীবী প্রতাপচন্দ্র দে অভিযোগ করেন, রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতেই তাঁকে বারবার তলব করা হচ্ছে। পাশাপাশি পরিবারের সম্মান নষ্টেরও চেষ্টা হচ্ছে বলে সে সময় লিখিতভাবে জানিয়েছেন তিনি। তাঁর দাবি, যে মামলায় তিনি কোনওভাবেই যুক্ত ছিলেন না, সেই মামলায় সিআইডি তাকে হেনস্থা করার জন্য বারবার ডেকে পাঠাচ্ছে। প্রতাপচন্দ্রের অভিযোগ, সিআইডি তাঁকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের নামে কার্যত হেনস্থা করেছে। দীর্ঘক্ষণ না খেতে দেওয়ার পাশাপাশি ওষুধ খেতে চাইলে তা গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছেনা। এমনকি তার ওপর মানসিক অত্যাচার করা হচ্ছে  বলেও অভিযোগ করেন আইনজীবী প্রতাপচন্দ্র দে। এমনকি কলকাতা হাইকোর্টের আইনজীবী প্রতাপচন্দ্র দে  রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্যপালকে চিঠি দিয়েও এই অভিযোগ জানিয়েছিলেন। এই মামলা আজ খারিজ করে দিল সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সঞ্জীব খান্না এবং বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের ডিভিশন বেঞ্চ। একইসঙ্গে শীর্ষ আদালত রাজ্যকে বার্তা দিয়েছে যে, রাজনৈতিক উদ্দেশে এভাবে মামলা দায়ের করা উচিত নয়। কড়া ভাষায় বলা হয়, “এফআইআর দায়ের নিয়ে রাজনীতি করবেন না।”

আরো পড়ুন »
kolkata-metro

শেষ মেট্রো ছাড়ার সময় বিবেচনা করার নির্দেশ দিল হাইকোর্ট, তবে বদলাবে সময়সূচী? 

ব্যুরো নিউজ, ৩ মে: শেষ মেট্রো ছাড়ার সময় বিবেচনা করার নির্দেশ দিল হাইকোর্ট, তবে বদলাবে সময়সূচী? এবার আমেঠি নয়, রায়বরেলি থেকে নির্বাচনের লড়বেন রাহুল গান্ধী শেষ মেট্রো ছাড়ার সময় বাড়ানোর বিষয়ে বিবেচনা করার নির্দেশ দিল হাইকোর্ট। শেষ মেট্রোর সময় বৃদ্ধির আবেদনে জারি করা হয় জনস্বার্থ মামলা। সেই মামলার শুনানিতে এমনই পর্যবেক্ষণ কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চের। দাবি করা হয়েছে, কলকাতা সংলগ্ন জেলাগুলি থেকে বহু মানুষ কলকাতায় আসেন কাজ বা ব্যবসার সূত্রে। অনেকেই সকালে আসেন এবার রাতে ফিরে যান। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, মেট্রো তাড়াতাড়ি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তাদের গন্তব্যে বা বাড়ি ফিরতে বুহু কাঠখড় পোরাতে হয়, মেট্রো না মেলায় বিকল্প সড়ক পথেই ভরসা রাখতে হয়। এদিকে শহরের রাস্তা ঘাটে ট্রাফিক- জ্যাম লেগেই থাকে। তাই তাদের ফিরতেও অনেকটাই দেরি বা বিলম্ব হয়ে থাকে। অনেকের আবার সড়ক পথে বাসের ওপর ভরসা করেই পৌঁছতে হয় হাওড়া কিংবা শিয়ালদহ স্টেশনে। সেখান থেকে ট্রেন ধরে নিজের বাড়ির পথে রওনা। কিন্তু বহু ক্ষেত্রে যানজটে আটকে যাওয়ায় বাড়ি ফেরার লাস্ট ট্রেনও মিস হয়ে যায়। তখন কপালে চরম দুর্ভোগ সেই যাত্রীদের। কিন্তু যদি সেই সময় মেট্রো রেল চালু থাকে, তবে মেট্রো করেই বিনা ঝঞ্ঝাটে সফর করা যায়। সে কথা ভেবেই শেষ মেট্রোর সময় বাড়ানো যায় কি না তা বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে বলা হয় মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষকে। কলকাতা মেট্রোয় রাত ৯ টা ৪০ মিনিটে শেষ মেট্রো ছাড়ে। এতো তাড়াতাড়ি মেট্রো বন্ধ হয়ে যাওয়ার ফলে অনেক যাত্রীরই ফিরতে অসুবিধা হয়। সেক্ষেত্রে শেষ মেট্রোর সময় অন্তত ৪৫ মিনিট পিছিয়ে দেওয়ার আর্জি জানালে কলকাতা হাইকোর্ট শেষ মেট্রোর সময় বাড়ানো নিয়ে বিবেচনা করতে বলে মেট্রো কর্তৃপক্ষকে। আর চিন্তা – ভাবনার পর এ বিষয়ে মেট্রো কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত চার সপ্তাহের মধ্যে মামলাকারীকে জানানোর নির্দেশ দেয় আদালত। গত বৃহস্পতিবার এমটাই জানায় হাইকোর্ট। কিন্তু এবার শেষ মেট্রো ছাড়ার সময় বাড়ানো হবে কি না? বা শেষ মেট্রো ছাড়ার সময়সূচী বদলাবে কি না তা জানা যাবে চার সপ্তাহ পরেই।

আরো পড়ুন »
Calcutta High Court

কলকাতা হাইকোর্টের কড়া হুঁশিয়ারির মুখে মুখ্যসচিব

ব্যুরো নিউজ, ২৪ এপ্রিল: এবার কলকাতা হাইকোর্টের করা হুঁশিয়ারির মুখে রাজ্যের মুখ্যসচিব বি পি গোপালিকা। নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে গ্রেফতার হয়েছেন একাধিক প্রভাবশালী ব্যক্তি। এই সমস্ত সরকারি আধিকারিকদের বিরুদ্ধে বিচার প্রক্রিয়া শুরু করার জন্য মুখ্য সচিবের কি অবস্থান তা জানানোর জন্য শেষবারের মতো সময় দিল আদালত। উল্লেখ্য এর আগে তিনবার মুখ্যসচিবের কাছে অবস্থান জানতে চেয়েছিল। কিন্তু প্রতিবারই আদালতের নির্দেশিকা এড়িয়েছেন মুখ্যসচিব। চাকরি চুরি ধামাচাপা দিতে সরকার কী কৌশল অবলম্বন করেছিল? এবার চতুর্থ বারের মতো তাকে সময় দিল আদালত। বিচারপতি জয়মাল্য বাগচি মুখ্যসচিবকে আগামী ২ মে-এর মধ্যে তার অবস্থান স্পষ্ট করে জানাতে বলেছে। এই দিনও যদি মুখ্যসচিব তার অবস্থান স্পষ্ট না করেন তাহলে আদালত অবমাননার রুল জারি করা হবে বলে হুঁশিয়ারি আদালতের। প্রভাবশালীদের বাঁচাতেই কি সাঁড়াশি চাপে মুখ্যসচিব ? উল্লেখ্য, মঙ্গলবার, নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে ধৃত প্রাক্তন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং সুবীরেশ ভট্টাচার্য-সহ শিক্ষা দপ্তরের কয়েকজন প্রাক্তন আধিকারিকের জামিন সংক্রান্ত মামলার শুনানি ছিল। সিবিআই এর অভিযোগ ছিল মুখ্য সচিবের তরফে অনুমতি না মেলায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে বিচার প্রক্রিয়ার শুরু করা যাচ্ছে না। মুখ্যসচিবের অবস্থান জানতে চাইলেও, তিনি প্রতিবারই তা এড়িয়ে গিয়েছেন। যদিও এদিন রাজ্যের তরফে ব্যাখ্যা দেওয়া হয়, যেহেতু এখন লোকসভা নির্বাচন চলছে, নির্বাচনের কাজে ব্যস্ত থাকার দরুণ মুখ্য সচিব জবাব দিতে পারেননি। এরপরই বিচারপতি জয়মাল্য বাগচি ক্ষোভপ্রকাশ করে বলেন, ‘তদন্ত এবং বিচার প্রক্রিয়া মসৃণভাবে চলছে কি না, সেটা দেখা আদালতের কাজ। যদি দেখা যায় সেখানে কোনও বাধা আসছে, তবে তা সরানোর কাজ করতে হবে।’ ভোটের সঙ্গে এর কোন সম্পর্ক নেই। মুখ্যসচিব এই মামলার গুরুত্ব বুঝতে ব্যর্থ হয়েছেন বলেও জানান বিচারপতি। এরপরই বিচারপতি স্পষ্ট জানিয়ে দেন, ‘এই দুর্নীতির শিকড় অনেক গভীরে রয়েছে এবং অনেক উচ্চপদস্থ কর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। বিচার প্রক্রিয়া শুরুর অনুমতি নিয়ে মুখ্যসচিবকে রাজ্যের অবস্থান ২ মে’র মধ্যে জানাতে হবে। এটা মুখ্যসচিবকে শেষবারের মতোই বলা হচ্ছে। এবারও যদি তিনি তাঁর অবস্থান না জানান, তাহলে আদালতই তাঁর মতো পদক্ষেপ করবে।’ একদিকে সোমবারের কলকাতা হাইকোর্টের রায়ে যেমন ধাক্কা খেয়েছে রাজ্য, তেমনি মুখ্যসচিবের বিরুদ্ধে আদালতের এই কড়া হুঁশিয়ারি রাজ্যের জন্য সাঁড়াশি আক্রমণ বলে মনে করছেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ। অন্যদিকে প্রশ্ন উঠছে প্রভাবশালীদের বাঁচাতেই কি মুখ্যসচিব বারবার আদালতের জবাব এড়াচ্ছেন

আরো পড়ুন »
Calcutta High Court

SSC মামলা: বেআইনি চাকরি প্রাপকদের চাকরি গেল! সঙ্গে কি শাস্তি? 

ব্যুরো নিউজ, ২২ এপ্রিল: গত বছর এই নিয়োগ দুর্নীতি মামলার দ্রুত শুনানি চেয়ে হাইকোর্টে একটি বিশেষ বেঞ্চ গঠন করতে নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট। পাশাপাশি এসএসসি-র সব নিয়োগ সংক্রান্ত মামলা একত্রিত করে আগামী ছ’মাসের মধ্যে শুনানির নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত। সেই মত গত বছর ৯ নভেম্বর কলকাতা হাইকোর্ট বিশেষ বেঞ্চ গঠন করে। সুপ্রিম নির্দেশ এর পর প্রায় সাড়ে তিন মাস ধরে দীর্ঘ অপেক্ষারত SSC মামলার শুনানির পর অবশেষে ফেয়সলায় পৌঁছায় আদালয়। দীর্ঘ দিন ধরে চলে শিক্ষক নিয়োগ মামলা, অবশেষে আজ শুনানি। এবার OTT-তে বিগ বস সিজন-৩ | সঞ্চালনায় কে? ভাইজান কি থাকছেন? মামলার রায় ঘোষণার আগে হাই কোর্টে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও আটোসাটো করা হয়। হাইকোর্ট চত্বরে বেশি পুলিশ মোতায়েন করা হয়। যে ভবনে রায় ঘোষণা হয়, সেখানে সাধারণের ঢোকার ক্ষেত্রে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়। টেট এবং এসএসসি-র নিয়োগে ওঠে অভিযোগ। টেট মামলা সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন থাকলেও আজ সপ্তাহের শুরু তেই এসএসসি মামলায় ঐতিহাসিক রায় দিল কলকাতা হাই কোর্ট। বেআইনিভাবে পাওয়া সমস্ত চাকরি বাতিল করল আদালত। আর যারা যোগ্যদের বঞ্চিত করে এত দিন ধরে চাকরি করেছেন তাদের এতদিনের বেতন সুদ সমেত ফেরৎ দিতে হবে বলে জানিয়ে দিল কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাক ও বিচারপতি মহম্মদ সাব্বির রশিদের ডিভিশন বেঞ্চ। পঞ্জাবের বিরুদ্ধে জিতেও সঠিক সময়ে ওভার শেষ করতে না পারায়, আর্থিক জরিমানার মুখে হার্দিক পাণ্ড্য! ২৩ হাজার ৭৫৩ জন বেআইনিভাবে চাকরি প্রাপকদের চাকরি বাতিল করা হল। আর তাদের ১২ শতাংশ সুদ সমেত ফেরৎ দিতে হবে বেতন। এবং তা আগামী ৬ সপ্তাহের মধ্যে ফেরৎ দিতে হবে। ২০১৬ সালের পুরো প্যানেল বাতিল করা হয়। গ্রুপ সি, গ্রুপ ডি, নবম- দশম, একাদশ-দ্বাদশ- এই চারটি প্যানেল বাতিল করা হয়। এর পাশাপাশি আদালত জানিয়েছে, তৈরি হওয়া এই শূন্য পদ গুলিতে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। ২০১৬ সালের পরীক্ষার্থীদের ওএমআর শিট আবারও মূল্যায়ণ করে যোগ্যদের বেঁছে নিতে হবে বলা জানায় আদালত।

আরো পড়ুন »
Calcutta High Court

নির্বাচনের আগে দাড়িভিট মামলায় কড়া পদক্ষেপ বিচারপতির

ব্যুরো নিউজ, ১২ এপ্রিল: নির্বাচনের আগে দাড়িভিট মামলায় কড়া পদক্ষেপ কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার। সময়টা ২০১৮-র ২০ সেপ্টেম্বর। শিক্ষক নিয়োগকে কেন্দ্র করে উত্তর দিনাজপুরের দাঁড়িভিট হাইস্কুল চত্বরে উত্তপ্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। পুলিশ ও ছাত্রদের মধ্যে খণ্ডযুদ্ধে পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার নিয়েছিল। এই ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছিলেন দুই প্রাক্তন ছাত্র। নিহত ওই দুইকে ছাত্রকে গ্রামেই কবর দেওয়া হয়। ফের উত্তপ্ত সন্দেশখালি! বিক্ষভে নামলে ওসির ‘হুমকি’র মুখে শ্রমিকরা! কী নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা? এই ঘটনার পর থেকে নিহতদের পরিবারের তরফ সিবিআই তদন্তের আর্জি জানানো হয়। কিন্তু রাজ্য সরকার এই ঘটনার তদন্তভার সিআইডির হাতে দিয়েছিল। কিন্তু পরিবার সিআইডির তদন্তে সন্তুষ্ট ছিল না। এরপর ২০২৩ -র মে মাসে দাড়িভিট কাণ্ডের তদন্তভার এনআইএর হাতে দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। এতদিন কেটে গেল এখনো কেন দাড়িভিট মামলার তথ্য এনআইএর হাতে দেওয়া হচ্ছে না তা জানতেই শুক্রবার মুখ্যসচিব বিপি গোপালিকা, স্বরাষ্ট্রসচিব নন্দিনী চক্রবর্তী ও এডিজি সিআইডি আর রাজশেখরন-কে অনলাইনে হাজিরার নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। কিন্তু রাজ্যের শীর্ষ আধিকারিকরা হাজিরা না দেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিচারপতি। তিনি বলেন, ‘আদালতের নির্দেশের পরেও কেন হাজিরা দিলেন না মুখ্যসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব ও এডিজি সিআইডি ? অন্য ক্ষেত্রে হলে আদালত গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করত’। এরপরে বিচারপতি সোমবার সশরীরে হাজিরার নির্দেশ দেন তাঁদের। এমনকী রাজ্যের শীর্ষ আধিকারিকরা হাজিরা না দিলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হবে বলেও মন্তব্য করেন বিচারপতি। যদিও এর কিছুক্ষণ পর রায়ের আংশিক পরিবর্তন করে শীর্ষ আধিকারিকদের সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় সশরীরে হাজিরা দেওয়ার পরিবর্তে ভার্চুয়াল মাধ্যমে হাজিরার নির্দেশ দেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা।

আরো পড়ুন »
court news

নিষিদ্ধ মাদক ব্যবসার অপরাধে এক দম্পতিকে কারাদণ্ড দিল আদালত!

ব্যুরো নিউজ, ১২ এপ্রিল: শিয়ালদহের বিশেষ মাদক আদালতের বিচারক এক দম্পতিকে মঙ্গলবার কারাদণ্ড দিলেন নিষিদ্ধ মাদক ব্যবসার অপরাধে। পুলিশ সূত্রে খবর, ওই দম্পতির নাম জয়দেব দাস এবং গৌরী দাস। জয়দেবকে ২০ বছরের কারাদণ্ড এবং দু’লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়েছে প্রায় এক কেজি চরস রাখার অভিযোগে। প্রায় ২২ কেজি গাঁজা উদ্ধার হয়েছিল গৌরীর কাছ থেকে। আদালত তাকে এক লক্ষ টাকা জরিমানা এবং ১৫ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে। আজ শুক্রবার কেমন কাটবে এই পাঁচ রাশির জাতক জাতিকাদের? জেনে নিন বিস্তারিত: সেই সঙ্গে ২২ কেজি গাঁজাও উদ্ধার করা হয় পুলিশ সূত্রে খবর, এন্টালি এলাকা থেকে চরস-সহ জয়দেবকে গ্রেফতার করা হয় ২০১৯ সালের ২৭ নভেম্বর। ট্যাংরা থানার পুলিশ গৌরীকে গ্রেফতার করে খটিক রোডের একটি চারতলা আবাসনের উপরের ফ্ল্যাটে হানা দিয়ে। সেই সঙ্গে ২২ কেজি গাঁজাও উদ্ধার করা হয়। পুলিশি তল্লাশি আটকাতে গৌরী গাঁজা উদ্ধারের আগে ফ্ল্যাটের রটউইলার ও ডোবারম্যান প্রজাতির দু’টি কুকুরকে দরজার সামনে ছেড়ে দিয়েছিল। দুই পুলিশকর্মী জখম হন তাদের আক্রমণে। পরে সেখানে তল্লাশি শুরু হয় ডগ স্কোয়াডের হ্যান্ডলাররা সেখানে গিয়ে ওই দু’টি কুকুরকে আটকানোর পর। এরপরে একটি হোমে দু’টি কুকুরকে পাঠানো হলে তাদের মৃত্যু হয় সেখানেই। পুলিশ সূত্রে খবর, ওই ঘটনায় শিয়ালদহ আদালতে চার্জশিট জমা দেন তৎকালীন লালবাজারের মাদক দমন শাখার অফিসার সাধন মণ্ডল। পরে আদালত থেকে গৌরী জামিন পেলেও জয়দেবকে জেলে রেখেই শেষ হয় মামলার শুনানি। এ দিন আদালত সাজা ঘোষণার পরে গৌরীকে জেলে পাঠিয়েছে হেফাজতে নিয়ে।

আরো পড়ুন »
maidan movie controvarcy

গল্প চুরি! অজয় দেবগণের ‘ময়দান’ ছবির মুক্তি স্থগিত রাখার নির্দেশ আদালতের

ব্যুরো নিউজ, ১১ এপ্রিল : ছবি মুক্তি হওয়ার আগেই বিপাকে ‘ময়দান’। ১১ এপ্রিল অর্থাৎ আজ ছবি মুক্তির কথা। কিন্তু তার ঠিক আগেই অজয় দেবগনের ‘ময়দান’ মভি মুক্তিতে স্থগিতাদেশ দিল আদালত। ছবির নির্মাতাদের বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ ওঠে। আর সেই জল গড়ায় আদালত পর্যন্ত। তার পরেই  ছবি মুক্তির ক্ষেত্রে স্থগিতাদেশ দিল মাইসোর আদালত। কর্ণাটকের চিত্রনাট্যকার অনিল কুমারের অভিযোগ, ২০১০ সালে তিনি গল্প লিখতে শুরু করেন। ২০১৮  সালে এই বিষয়ে তিনি একটি পোস্টার পোস্ট করেন। তার পরেই বিজ্ঞাপনের পরিচালক পাশাপাশি ময়দান ছবির সহ-পরিচালক সুখদাস সূর্যবংশী তাঁকে মুম্বইয়ে ডেকে পাঠান। সুখদাস জানান যে, তিনি সে সময় পুরো চিত্রনাট্যটা তাঁকে শুনিয়ে ছিলেন। উনি ে বিষয়ে বলেছিলেন যে, আমির খানের প্রোডাকশনেই তৈরি হবে এই ছবি। কিন্তু সেটি আজ পর্যন্তও হয়ে ওঠেনি। স্ক্রিন রাইটার্স অ্যাসোশিয়েশানে অনিল কুমারের ওই চিত্রনাট্যটি রেজিস্ট্রার করা হয়। কিন্তু তারপরে আর বিষয়টি এগোয়নি। এবার কি রাজনীতির ময়দানে নামছেন অক্ষয় কুমার? কি জানালেন অভিনেতা? এরপর অনেকটা সময় কেটে গেছে। তিনি জানান, হঠাৎ আমি শুনেছি যে ‘ময়দান’ নামে একটি সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে। আমি এই ছবির টিজার দেখে হতবাক। কারন এই গল্প তাই তিনি ময়দান ছবির সহ-পরিচালক সুখদাস সূর্যবংশীকে ২০১৮ সালে শুনিয়েছিলেন। তিনি এও জানান যে, তিনি তিন খানের জন্য এই গল্পের নাম রেখেছিলেন ‘পদকান্ডুকা’। চিত্রনাট্য চুরির এই অভিযোগ তুলে মহিশূর আদালতে মামলা করেন অনিল কুমার। এরপরই জি স্টুডিও এবং বনি কাপুর প্রযোজিত অজয় ​​দেবগন অভিনীত ময়দান সিনেমার মুক্তি স্থগিত করে আদালত।  ২৪ এপ্রিল এই মামলার পরবর্তী শুনানি। 

আরো পড়ুন »
Sheikh Shahjahan

আচমকা ভোল বদলে এ কী বললেন শাহজাহান?

ব্যুরো নিউজ, ১১ এপ্রিল: বুধবারই কলকাতা হাইকোর্ট সন্দেশখালির যাবতীয় ঘটনার তদন্তভার সিবিআইকে দিয়েছে। হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ এই নির্দেশ দিয়েছে। এছাড়াও আদালতের তরফে জানানো হয়েছে, সন্দেশখালির বাসিন্দারা সরাসরি কেন্দ্রীয় সংস্থার কাছে অভিযোগ জানাতে পারিবেন। এর জন্য সিবিআইকে একটি পোর্টাল খোলার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। এর থেকে পরিষ্কার সন্দেশখালির ঘটনার তদন্তে পুলিশের আর কোনো ভূমিকা থাকছে। হাতে ভোটের কালি আছে তো? তবে আর চিন্তা কি! পেয়ে যান রেস্তোরাঁর বিলে ২০ শতাংশ ছাড়! কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে দরাজ সার্টিফিকেট! এরপরই বৃহস্পতিবার সন্দেশখালির বেতাজ বাদশা কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার সম্পর্কে যা বললেন তা নিয়ে রীতিমতো জল্পনা শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার মেডিক্যাল পরীক্ষার জন্য সিজিও কমপ্লেক্স থেকে যখন শাহজানকে বের করা হয় তখন বলেন, সন্দেশখালির তদন্ত সিবিআই করছে ভাল হবে। ইডি তদন্ত করছে, ওরাও ভাল করছে। তার এই মন্তব্যকে কেন্দ্র করেই শুরু হয়েছে জোর চর্চা। যদিও বিরোধীরা কটাক্ষ করতে ছাড়েনি। বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পাল বলেন, ‘বুঝে গেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ছুড়ে ফেলে দিয়েছেন। তাই হয়ত সুর বদল।’ তবে শাহজাহানের এই ইতিবাচক মন্তব্য বেশ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

আরো পড়ুন »

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

ঠিকানা