বাংলাদেশে আদানি গোষ্ঠীর বিদ্যুৎ চুক্তি নিয়ে তদন্ত 

ব্যুরো নিউজ,২৫ নভেম্বর:বাংলাদেশে আদানি গোষ্ঠীর সঙ্গে বিদ্যুৎ চুক্তি ছিল শেখ হাসিনার শাসনামলের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের ৪ অগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী শেখ হাসিনার সময়কালেই এই চুক্তি সম্পন্ন হয়েছিল।তবে বর্তমানে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার এই চুক্তি খতিয়ে দেখার জন্য একটি তদন্তকারী এজেন্সি নিয়োগের কথা ঘোষণা করেছে।

কপ-২৯ সম্মেলনে জলবায়ু অর্থায়ন নিয়ে বিতর্কঃ উন্নত দেশগুলির প্রস্তাব নিয়ে ক্ষুব্ধ উন্নয়নশীল দেশগুলি

একাধিক চুক্তি বাতিল


বাংলাদেশ সরকারের পর্যালোচনা কমিটির বরাতে জানানো হয়েছে, বিদ্যুৎ, শক্তি ও খনিজ সম্পদ দফতরের ন্যাশনাল রিভিউ কমিটি সুপারিশ করেছে যে, হাসিনার শাসনামলে হওয়া বড় বিদ্যুৎ চুক্তিগুলোর বিষয়ে তদন্ত চালানো হোক। এই তদন্তের আওতায় বিশেষভাবে রয়েছে আদানির সঙ্গে হওয়া গোধা তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি, যা ঝাড়খন্ডে ১২৩৪ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের কথা।এই বিষয়ে কিছুদিন আগে আদানি গোষ্ঠী বাংলাদেশ সরকারের কাছে চিঠি দিয়ে জানিয়েছিল, বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য ৮০ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে। যদিও বাংলাদেশ সরকার তাদের ডলারের সংকটের মধ্যেও ১৫ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে। তবে, এই পরিস্থিতিতে আদানি গোষ্ঠী একাধিক বিষয়ে বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে এসেছে। বিশেষত সৌরবিদ্যুৎ বিক্রির জন্য  ঘুষকাণ্ডের কারণে। মার্কিন আদালতও এই অভিযোগে আদানি এবং তার কয়েকজন সহযোগীকে অভিযুক্ত করেছে।

এনসিপি পরিষদীয় দলের নেতা হিসেবে অজিত পাওয়ার নির্বাচিত, বিজেপির হয়ে মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার দাবিতে এক নতুন পদক্ষেপ!

এছাড়া, কেনিয়া সরকারও আদানি গোষ্ঠীর সঙ্গে বিমানবন্দরসহ একাধিক চুক্তি বাতিল করেছে। বাংলাদেশের বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার এই চুক্তিগুলোর বিষয়ে প্রমাণ সংগ্রহ করেছে এবং আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী এগুলো বাতিল বা পুনঃবিবেচনা করার প্রস্তাব দিয়েছে। এই তদন্তের নেতৃত্বে রয়েছেন বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনুস এবং হাই কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী।

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর