বিজয় দিবস

ব্যুরো নিউজ,১৭ ডিসেম্বর:সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে হাজার নজরদারি আর ভয়ের বাধা অতিক্রম করে গেরিলা কৌশলে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন আওয়ামী লীগের কর্মীরা। শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে সবুজ পাতায় মোড়া রক্তগোলাপ দিয়ে বিজয়ের দিনকে স্মরণ করেন তারা। বিভিন্ন জেলা থেকেও দলের কর্মীরা শীতের কুয়াশা ভেদ করে স্মৃতিসৌধে ফুলের স্তবক রেখে ফিরে যান।একই দিনে জামায়াতে ইসলামী পল্টন ময়দানে জনসভা করে। স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী এই দল ভারতের বিরুদ্ধে স্লোগান তুলে মোটরবাইক মিছিল ও শোভাযাত্রা করে। ৩২ নম্বর ধানমন্ডিতে শেখ মুজিবুর রহমানের বাসভবনে শ্রদ্ধা জানাতে গেলে আওয়ামী কর্মীরা তরুণদের মারধর করে, পরে পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে।

প্রকাশ্যে এলো ৫০০ বছরের ইতিহাস

জাতির উদ্দেশে ভাষণ


অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস ‘বিজয় দিবস’ উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন। লাখো শহিদকে স্মরণ করলেও শেখ মুজিবুর রহমান বা পাকিস্তানের নাম উল্লেখ করেননি। ভাষণে তিনি নির্বাচন নিয়ে পরিকল্পনার কথা বলেন, যা ২০২৫-এর শেষ বা ২০২৬-এর শুরুর দিকে হতে পারে বলে ইঙ্গিত দেন।এদিকে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিজয় দিবসের বার্তা নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়। মোদী ১৯৭১ সালের যুদ্ধে ভারতীয় সেনাদের অবদানের কথা উল্লেখ করেন। অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা মোদীর বার্তার প্রতিবাদ জানিয়ে লেখেন, ‘তীব্র প্রতিবাদ করছি। ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ ছিল বাংলাদেশের বিজয়ের দিন।

নারী শক্তির জয়গানঃ ভারতের তিন নারীর বিশ্বমঞ্চে জয়

রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন রাজনৈতিক নেতাদের আমন্ত্রণ জানিয়ে আপ্যায়ন করেন। তবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সেই আমন্ত্রণ বর্জন করে। স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় অসুস্থ হয়ে পড়েন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর