ব্যুরো নিউজ, ২২ নভেম্বর : বাইরে বেরোতে হলে এই ওয়েট টিস্যু প্রায় সবাই ব্যাগে রাখেন। কারণ এগুলি খুবই দরকারি। অনেক সময় কাজের চাপ বা ব্যস্ততার কারণে মুখ ধোওয়ার সময়ও পাওয়া যায় না। তখন এই ওয়েট টিস্যু দিয়ে মুখ মুছে নিলে ক্লান্তি কিছুটা কমে এবং ত্বকও সতেজ থাকে। মেকআপ তোলার সময়ও অনেকেই ওয়েট টিস্যু ব্যবহার করেন। এর পরে ক্লিনজ়ার ও ময়েশ্চারাইজ়ার ব্যবহার করলে ত্বক মসৃণ থাকে।
জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে বিপুল অর্থ সংগ্রহের রহস্যঃ আরজি কর প্রাক্তনীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ
করোনা অতিমারির পর থেকে ওয়েট টিস্যুর ব্যবহার অনেক বেড়েছে। বর্তমানে ভারতে ওয়েট টিস্যুর বাজার বার্ষিক ৭৪৪ কোটি টাকা। এটি আগামী ২ বছরে ২১১৫ কোটিতে পৌঁছাবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।চিকিৎসকরা বলছেন ওয়েট টিস্যুর মধ্যে এমন কিছু উপাদান থাকে যা ত্বকের গভীর থেকে ময়লা টেনে আনে। এর ফলে ত্বকে তাজা এবং ক্লান্তি মুক্ত ভাব আসে। কিন্তু কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি। অনেক ওয়েট টিস্যুতেই রাসায়নিক পদার্থ থাকে যা ত্বকের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
শীতকালীন পর্যটন মৌসুমে নতুন সাজে দিঘা ও মন্দারমণি
ওয়েট টিস্যু কেনার আগে কিছু বিষয় দেখে নেওয়া উচিত:
১) ওয়েট টিস্যুতে অ্যালো ভেরা, ভিটামিন সি, বা হায়ালুরোনিক অ্যাসিড রয়েছে কি না— এগুলি ত্বকে আর্দ্রতা জোগাতে সাহায্য করে, ফলে ত্বক থাকে সতেজ।
২) ওয়েট টিস্যুতে অ্যালকোহল থাকা উচিত নয়, কারণ অ্যালকোহল ত্বক শুষ্ক করে এবং বয়স বাড়িয়ে দিতে পারে।
৩) গন্ধে হালকা হওয়া ভালো, কিন্তু তীব্র গন্ধযুক্ত ওয়েট টিস্যু ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। এতে ত্বকে অস্বস্তি হতে পারে এবং ব্ল্যাকহেড বা হোয়াইটহেডের সমস্যা হতে পারে।