চুল

ব্যুরো নিউজ, ২৯ অক্টোবর :শীতকালে শুধু ত্বক নয়, শুষ্ক হয়ে যায় চুলও। উত্তরে হাওয়ার সঙ্গে রোদ, ধুলোবালি, ও দূষণ চুলের শুষ্কতাকে বাড়িয়ে দেয়। চুলের যত্নে প্রসাধনী ব্যবহার না করেও, সঠিক খাবারের মাধ্যমেই আনা সম্ভব মসৃণতা। শীতে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল চুল পেতে তাই খাবারের ওপর একটু বিশেষ নজর দেওয়াই যথেষ্ট।

ব্রণর সমস্যা বেড়েই চলেছে? এর জন্য আপনার চুলই দায়ী! জানুন কেন

কি কি বদল আনবেন জানুন

শীতে চুল পড়া রোধে কার্যকরী টোটকাঃ আমলকি, অ্যালো ভেরা ও জবা ফুল দিয়ে কিভাবে যত্ন নেবেন জেনে নিন

শীতে অনেকেই ভাজাভুজি খেতে ভালোবাসেন বিশেষ করে সন্ধ্যায় পকোড়া, কাটলেটের মতো মশলাদার খাবার খাওয়াটা অনেকটাই বেড়ে যায়। তবে ডোবা তেলে ভাজা এসব খাবার বেশি খেলে শরীরের ভিতর থেকে আর্দ্রতা কমতে থাকে যা চুলকে আরও শুষ্ক করে তোলে। এ ধরনের খাবারে অতিরিক্ত লবণের পরিমাণ থাকায় শরীরের জল শোষিত হয় যার ফলে ত্বক ও চুল শুষ্ক হয়ে ওঠে। তাই শীতে এই ধরনের খাবার খাওয়ার পরিমাণ কমিয়ে আনাই শ্রেয়।

দশ বছর ধরে চুল খাওয়ার বদভ্যাস, পেট থেকে বের হল ১.৭ কেজি চুল

শীতকাল মানেই উৎসবের ঋতু। এতে প্রায়ই উৎসবের আমেজে মদ্যপান করা হয়। তবে অতিরিক্ত মদ্যপানে শরীর দ্রুত আর্দ্রতা হারায়, যার ফলে শরীরের পাশাপাশি চুলও আর্দ্রতা হারিয়ে শুষ্ক হয়ে যায়। তাই শীতে চুলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ধরে রাখতে মদ্যপানে সংযম জরুরি।

সিঁদুরখেলে মাথা ও গাল চুলকাচ্ছে? এখুনি সতর্ক হন ! 

এই সময় জলপানের পরিমাণও কমে যায়, কারণ ঠান্ডার কারণে তেষ্টাও কম পায়। ফলে অনেক সময় দৈনিক এক লিটার জলও পান করা হয় না, যা শরীরের জন্য প্রয়োজনীয়। শরীর আর্দ্রতা হারালে চুলেও তার প্রভাব পড়ে। তাই শীতেও বেশি করে জল পান করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পর্যাপ্ত জল পান করলে শরীর ও চুল— দুটোরই আর্দ্রতা বজায় থাকে এবং শুষ্কতা কমে।

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর