ব্যুরো নিউজ, ১৯ অক্টোবর :১৯৫০ সালে গৌতমের জন্মের বছরই ভবানীপুরের চট্টোপাধ্যায় পরিবারে শুরু হয় কোজাগরী লক্ষ্মীপুজো উত্তমকুমারের ইচ্ছায়। আজও ঐতিহ্যের চিহ্ন রেখে চলছে এই পুজো। চট্টোপাধ্যায় বাড়ির পুজো আগামী বছর ৭৫ বছর পূর্ণ করবে। ২০২৫ সালে গৌরব চট্টোপাধ্যায়ের বাবা গৌতমেরও ৭৫তম জন্মবার্ষিকী। এই উপলক্ষে প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে।
কী কারনে ইডি অভিনেত্রী তমন্না ভাটিয়াকে তলব করেছে !
কি ভাবে পুজো সামলাবেন গৌরব ও দেবলীনা কুমার
গৌরব ও দেবলীনা কুমার পুজোর সমস্ত আচার আন্তরিকতার সঙ্গে পালন করছেন। পুত্রবধূ মহুয়া চট্টোপাধ্যায় জানান, গৌরবের মা বলেছেন, ‘গৌতম বাবার প্রয়াণের পরেও এই পুজোর ধারাকে ধরে রেখেছে। গৌরব প্রতিবার এই দু’দিনের জন্য ছুটি নেয় এবং উপবাস করে।’ পুজোর আগে উত্তমকুমারের লক্ষ্মীপেঁচা আসা নিয়ে অনেক গল্প প্রচলিত রয়েছে, যা পুজোর সঙ্গে জড়িয়ে আছে।
প্রতি বছর লক্ষ্মীপুজোর জন্য নতুন শাড়ি ও সোনার গয়নায় দেবীকে সাজানো হয়। ৭৫তম বর্ষে দেবীকে সাজানোর দায়িত্ব গৌরবের পিসির ছেলের উপর থাকবে। এই বছর চট্টোপাধ্যায় পরিবার বিশেষ আয়োজনের পরিকল্পনা করেছে। বিশেষ ভোগের সঙ্গে নতুন পদও থাকবে, এবং বিসর্জনের সময় শোভাযাত্রা সহ ঢাকের আওয়াজে দেবীকে বিদায় জানানো হবে।
পুজোর দিন বাড়ির মহিলাদের সোনার গয়না ও বেনারসি শাড়িতে সজ্জিত হওয়ার প্রচলন রয়েছে। আগামী বছর একটি থিম নিয়ে সাজানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। মহুয়া জানিয়েছেন, “গৌরব দাদুর ঐতিহ্যকে বজায় রেখে এই পুজোকে নতুন দিকের দিকে নিয়ে যেতে চেষ্টা করছে।