ব্যুরো নিউজ,১৯ সেপ্টেম্বর :মুর্শিদাবাদের জিয়াগঞ্জ ব্লকের ছোট্ট গ্রাম বড়নগর এবার কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রকের কৃষি-পর্যটন প্রতিযোগিতায় ‘সেরা পর্যটন গ্রাম’ হিসেবে সেরা পুরস্কার অর্জন করেছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই সাফল্যের কথা ঘোষণা করেছেন এবং জানিয়েছেন, আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর বিশ্ব পর্যটন দিবসে এই সম্মান তুলে দেওয়া হবে বাংলার হাতে।
ক্যাটরিনা কাইফের সৌন্দর্য নিয়ে নিরাপত্তাহীনতা, স্বামী ভিকি কি বলেন স্ত্রীকে?
বড়নগর কেন বিখ্যাত?
এখানে রয়েছে রাজকীয় রানি ভবানীর প্যালেস এবং চার বাংলা মন্দির। এই দুটি ঐতিহ্যবাহী স্থান বহু পর্যটককে আকর্ষণ করে। বড়নগরের টেরাকোটা মন্দির কমপ্লেক্সের অধীনে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ মন্দির রয়েছে, যেমন— ভবানীশ্বর, রাজরাজেশ্বরী, গঙ্গেশ্বর শিব মন্দির এবং সিদ্ধেশ্বরী মন্দির। ইতিহাসের পাতা উল্টালে দেখা যায়, অষ্টাদশ শতকে রানি ভবানী নিজেই এই মন্দিরগুলোর নির্মাণে হাত দিয়েছেন। সেই সময় এই গ্রামকে ‘ভারতের বারাণসী’ বলা হত।
মহাকাশে পদচারণার ইতিহাস মাএ ৪১ বছর বয়সে যাত্রা জেয়ার্ড
প্রাচীন বাংলার সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য বড়নগরে এখনও জীবন্ত। এখানকার স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁত শিল্প, যেমন বালুচরী ও জামদানি বস্ত্র উৎপাদনে বিশেষজ্ঞ। বাঁশ ও বেতের কারুশিল্প এবং মৃৎশিল্পেও তারা সক্রিয়। মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যরাও এখানে নিজেদের প্রতিভা বিকাশে নিয়োজিত রয়েছেন।
দিল্লির মেট্রোয় শিনচ্যানে গলা নকল করে এক তরুণী তার মায়ের সঙ্গে হাস্যকর কথোপকথন
পর্যটকদের সুবিধার জন্য এই গ্রামে রয়েছে অনেক হোম-স্টে, যেখানে রাত্রিবাসেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘বড়নগরের এই অর্জন রাজ্যের অমূল্য সম্পদকে বিশ্ব দরবারে পরিচিত করানোর একটি সুযোগ।