nabanno and cisf

ব্যুরো নিউজ,৪ সেপ্টেম্বর: আরজি কর কাণ্ডের পর থেকেই হাসপাতালের নিরাপত্তা নিয়ে বহু প্রশ্ন উঠে যায়। বিশেষ করে ১৪ তারিখে পুলিশের সামনেই কয়েক হাজার দুষ্কৃতী হাসপাতালের ভিতরে ঢুকে ব্যাপক ভাঙচুর করে। দামী দামী জিনিসপত্র ভেঙেচুরে নষ্ট করে দেওয়া হয়। অভিযোগ ওঠে, তথ্য-প্রমাণ লোপাটের জন্যই এই দুষ্কৃতীদের হামলা। পুলিশের নিষ্ক্রিয় থাকা নিয়েও প্রশ্ন উঠে যায়।

High Court:সামান্য বেতনে পুলিশেও চুক্তিতে নিয়োগ, দেশে কোথাও নেই, তুলোধোনা হাইকোর্টের

রাজ‍্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ কেন্দ্রের

আর এরপরেই সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে আরজিকর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিরাপত্তার জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনী সিআইএসএফ মোতায়েন করা হয়। এবার সেই সিআইএসএফ জওয়ানদের সঙ্গে অসহযোগিতার অভিযোগ উঠেছে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে। আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিরাপত্তার জন্য এই মুহূর্তে ৯২ জন সিআইএসএফ জওয়ান ডিউটিতে রয়েছেন। তার মধ্যে ৫৪ জন মহিলা জওয়ান রয়েছেন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অভিযোগ, এই জওয়ানদের জন্য খাওয়া-দাওয়া, বাসস্থান সহ পরিবহন, কোনো ক্ষেত্রেই রাজ্য সরকারের তরফে কোনো সহযোগিতা করা হচ্ছে না। যা কিনা যথেষ্ট মারাত্মক অভিযোগ। ১৪ তারিখে চারতলার সেমিনার হলে তথ্য প্রমাণ লোপাটের জন্যই দুষ্কৃতীরা হামলা চালিয়েছিল বলে অভিযোগ ওঠে। হামলাকারীদের দেখে হাসপাতালে ডিউটিরত পুলিশকর্মীরা ভয়ে পালিয়ে যান, এমনটাই জানা যায়।

সোশ্যাল মিডিয়ায় মাতৃত্বকালীন ফটোশুটে প্রমাণ দিলেন দীপিকা

আর তারপরেই কলকাতা পুলিশকে তীব্র ভর্ৎসনা করেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি এবং আরজিকর হাসপাতালে কেন্দ্রীয় বাহিনী সিআইএসএফ মোতায়েনের নির্দেশ দেওয়া হয়। এবার আদালতে কেন্দ্রের তরফে অভিযোগ করা হয়েছে, আরজি করে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা জওয়ানরা উপযুক্ত বাসস্থান পাচ্ছেন না। সহযোগিতা করা তো দূরের কথা, রাজ্য সরকার সব ক্ষেত্রেই অসহযোগিতা করছে বলে অভিযোগ। আদালতে কেন্দ্রের আইনজীবী বলেন, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যে গিয়েছে। নিয়মে রাজ্যের সহযোগিতা করা উচিত। কিন্তু তা করা হচ্ছে না। যদিও এই প্রসঙ্গে রাজ্যের কোনো প্রতিক্রিয়া এখনো পর্যন্ত জানা যায়নি।

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর