ব্যুরো নিউজ,২১ আগস্ট:বিশ্ব উষ্ণায়ন যেভাবে বেড়েই চলেছে। তার জন্য পৃথিবীর আবহাওয়ার পরিবর্তন ঘটেছে। আর এর কারণে বিশ্বের প্রতিটি কোনায় ছড়িয়ে পড়ছে এর ভয়ংকর কুপ্রভাব।পৃথিবীর সামনে এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ বিশ্ব উষ্ণায়ন। যেভাবে গরম বেড়েই চলেছে আগামী দিনে কঠিন পরিস্থিতি মুখে মানবসভ্যতা। মাথায় হাত বিশেষজ্ঞদের।
RG Kar case:নড়ে যাবে মমতার গদি!আরজি কর ইস্যুতে টানা আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়াচ্ছে বিজেপি
এই কৃত্রিম উপগ্রহে বড় সাফল্য
RG Kar case:সুপ্রিম নির্দেশ এবং রাজ্যপালের সঙ্গে কথা, কি জানাচ্ছেন নির্যাতিতার বাবা-মা
বিশ্ব উষ্ণায়নের বিচ লুকিয়ে আছে গ্রীন হাউজ গ্যাসে। গ্রীন হাউজ গ্যাস হলো কার্বন-নিক্স ডাই অক্সাইড মিথেন ক্লোরোফোরো কার্বন নাইট্রাস অক্সাইড ওজন এবং জলীয় বাষ্প। এই গ্যাসগুলোয় পৃথিবীর নানা প্রান্ত থেকে নির্গত হচ্ছে। পৃথিবীর কোন কোন জায়গা থেকে এই গ্রীন হাউস গ্যাস নির্গত হচ্ছে তার জন্য বিশেষজ্ঞরা কার্যত মহাকাশে নজর দারি করতে একটি কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠিয়েছে।
২০২২ সালে, সর্বোচ্চ নির্গমন সহ শীর্ষ ১০ টি দেশ থেকে গ্রীন হাউজ গ্যাস নির্গমন বিশ্ব মোটের প্রায় দুই তৃতীয়াংশের জন্য দায়ী।চীন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, রাশিয়া এবং ব্রাজিল ছিল বিশ্বের ছয়টি বৃহত্তম গ্রীন হাউজ গ্যাস নিঃসরণকারী।২০২২ সালে ১১,৩৯৭ মিলিয়ন মেট্রিক টন নির্গত করে চীন বিশ্বের বৃহত্তম কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাস নির্গমনকারী।চীন ছিল বৃহত্তম জলবায়ু দূষণকারী।
মহাকাশ থেকে পৃথিবীর সব প্রান্তে নজর রেখেছে এই কৃত্রিম উপগ্রহ। অতিরিক্ত মাত্রায় গ্রীন হাউস গ্যাস সবচেয়ে বেশি কোথা থেকে নির্গত হচ্ছে তা মানচিত্র তৈরি করে দেখবে। এই প্রথম মহাকাশের কৃত্রিম উপগ্রহ তথ্য সরবরাহ করার কাজ শুরু করল। নাসার কাছে এটা বড় সাফল্যের কারণ। ‘তানাজার-১’ কৃত্রিম উপগ্রহটির নাম ।গত শুক্রবার স্পেসএক্স ফ্যালকন ৯ রকেটে চেপে ক্যালিফোর্নিয়ার ভ্যানডেনবার্গ স্পেস ফোর্স বেস থেকে পাড়ি দেয় এই ইমেজিং স্পেকট্রোমিটার।