whatsapp photo

ব্যুরো নিউজ,৩০ জুলাই: যেখানে সকালের শুরুটাই হয় গুড মর্নিং মেসেজ দিয়ে এবং রাতের শেষটা হয় গুডনাইট ম্যাসেজ দিয়ে সেখানে কি এমন হলো এই হোয়াটসঅ্যাপে। তাহলে কি সত্যি ভারতের পরিষেবা বন্ধ হতে চলেছে? যা নিয়ে চিন্তায় পড়লেন ব্যবহারকারীরা।

প্যারিস অলিম্পিক্সে জোড়া পদক মনু ভাকেরের ঝুলিতে

ফের বিতর্ক শুরু হল হোয়াটসঅ্যাপকে নিয়ে দিল্লি হাইকোর্টে। অ্যাপ বন্ধ করার কথা জানালেন মেটা কোম্পানি। মেটা কোম্পানির সংস্থা জানিয়েছেন যে, হোয়াটসঅ্যাপকে যদি এন্ড টু এন্ড এনক্রিপশন বন্ধ করতে বলা হয় তাহলে ভারতের পরিষেবা বন্ধ করতে হবে। এই অ্যাপটির সব থেকে বড় বাজার হলো ভারত। ৯০ কোটির বেশি হোয়াটসঅ্যাপ ইউজার রয়েছে ভারতে। ভারতে হোয়াটসঅ্যাপটিকে বন্ধ করতে হয় এর জন্য বিরাট বড় সিদ্ধান্ত নিতে হবে সরকারকে।

আগের সরকার বাজেটে ঘোষণা করতো,কাজ করতো না,CII-এ খোলসা করলেন নরেন্দ্র মোদী

তাহলে কি সত্যি ভারতের পরিষেবা বন্ধ হতে চলেছে?

ইনফরমেশন টেকনোলজি ইন্টারমিডিয়ারি গাইডলাইন্স অ্যান্ড ডিজিটাল মিডিয়া এথিক্স কোড ৪(২) আইনকে চ্যালেঞ্জ করেছে মেটা কম্পানি। এই আইনের ধারায় এমনটি বলা হয়েছে যে, সোশ্যাল মিডিয়ায় যারা মেসেজিং পরিষেবা দেয়, তাদেরকে চিহ্নিত করার ব্যবস্থা রাখতে হবে।কোন অপ্রীতিকর মেসেজের উৎস কে দ্রুত চিহ্নিত করার জন্য ভারত সরকারের পক্ষ থেকে মেয়েটা কোম্পানিকে এন্ড টু এন্ড এনক্রিপশন তুলে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

ফর্মার প্রেসিডেন্ট, দিল্লির কথায় রেগে লাল অধীর, মমতা বিরোধিতায় পা বাড়াবেন কোন পথে?

এই দিন দিল্লি হাইকোর্টে ভরাপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি মনমোহন ও বিচারপতি মনোনীত প্রীতম সিং এর সামনে হোয়াটসঅ্যাপে তরফ থেকে হাজির হয়েছিলেন আইনজীবী, তেজস কারিয়া। তিনি বলেছিলেন যে,”সাধারণ মানুষেরই প্লাটফর্ম ব্যবহার করেন এদের গোপনীয়তা বা প্রাইভেটের নীতির জন্য হোয়াটসঅ্যাপের মেসেজ এন্ড টু এন্ড এনক্রিপশন থাকে। আমরা প্ল্যাটফর্ম তরফ থেকে জানাচ্ছি যে, যদি আমাদের এই এনক্রিপশন ভাঙতে বলা হয়, তবে হোয়াটসঅ্যাপ আর থাকবে না। হোয়াটসঅ্যাপ এর তরফ থেকে আরও জানা যায় , মূল যে তথ্যপ্রযুক্তি আইনে রয়েছে, তাতে এনক্রিপশন ভাঙার কথা বলা নেই। ভারতের এই তথ্যপ্রযুক্তির আইনে হোয়াটসঅ্যাপ বছরের পর বছর কোটি কোটি মেসেজ সংগ্রহ করতে হয়। এইরকম নিয়ম বিশ্বের আর কোথাও নেই।

ঐশ্বর্য-অভিষেকের দাম্পত্য জীবনের কি সত্যিই ইতি?

” ফেক ভিডিও বা অশ্লীল ভিডিও বিষয়টির রুখতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করছে হোয়াটসঅ্যাপে আধিকারিকরা। এই বিষয়ে অবশ্য মোদি সরকার নিজের অবস্থায় অনড় ছিল। ২০১১ সালে তথ্য প্রযুক্তিবিধির মেনে যাতে টুইটার ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম এবং হোয়াটসঅ্যাপের মতো সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম যাতে কাজ করে, সে বিষয়ে নির্দেশ দিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। কেন্দ্রীয় সরকারে আইনজীবী হাইকোর্টে জানিয়েছিলেন যে, সোশ্যাল মিডিয়ায় আপত্তিকর ভিডিও বা ছবি পোস্ট অত্যন্ত ভাবে ছড়িয়ে পড়ছে যা পুরো পরিস্থিতিকে আরো জটিল করে তুলতে পারে।

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর