ব্যুরো নিউজ, ৯ ডিসেম্বর: কাটল জট! শান্তিনিকেতনে হচ্ছে পৌষমেলা
করোনাআবহ থেকে বন্ধ শান্তিনিকেতনের পৌষ মেলা পর পর ৩ টে বছর পৌষ মেলার আয়োজন থেকে বিরিত ছিল বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। বিদ্যুৎ চক্রবর্তী উপাচার্য থাকাকালীন পরপর তিন বছর বিশ্বভারতীর তরফে এই মেলা নিয়ে আগ্রহের অভাব ছিল বলে অভিযোগ। তবে এখন বদল হয়েছে উপাচার্য। তবে কি এবার পৌষ মেলা হওয়ার কোন আশা আছে? এই প্রশ্নই এখন সকলের মনে। বাবুল- ইন্দ্রনীল সংঘাত কি থামল? পৌষ মেলা নিয়ে বহুবার বৈঠক হয়েছে, তারপরও কাটছিল না অনিশ্চিয়তার মেঘ। জানানো হয়েছিল মেলা হলেও তা হতে পারে ছোট করে। কয়েকদিন আগে তো আবার শোনা গিয়েছিল, সময় বড় অল্প তাই এতো কম সময়ে সবটা গুছিয়ে ফেলা সম্ভব নয়। শান্তিনিকেতন ট্রাস্টের সম্পাদক অনিল কোনারের থেকে এই খবর পেয়ে একপ্রকার হতাশ হতে হয়েছিল, এমনকি চিন্তায় পরেছিলেন ব্যবসায়ীরাও। তবে শেষ পর্যন্ত হচ্ছে পৌষ মেলা। এবার কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ঐতিহ্যমণ্ডিত পৌষ মেলা করবে জেলা প্রশাসন। সাফ জানিয়ে দিলেন বীরভূমের জেলাশাসক বিধান রায়। শুক্রবার এ নিয়ে শান্তিনিকেতনে একটি বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছিল। বৈঠক শেষে জেলাশাসক বিধান রায় জানান, পৌষ মেলার জন্য যেই মাঠ রয়েছে সেই মাঠ চেয়ে আবেদন করা হবে বিশ্বভারতীর কাছে। যদি বিশ্বভারতী সেই মাঠ না দেয় তাহলে বিকল্প ব্যবস্থা করা হবে। পৌষ মেলার আয়োজন করা হবে বোলপুর শহরের ডাক বাংলো মাঠে। ইভিএম নিউজ