স্বাস্থ্য

ব্যুরো নিউজ, ১৯ অক্টোবর: স্বাস্থ্যর উপর আপেলের প্রভাব কতটা জানেন কি? 

কথায় আছে, An Apple A Day, Keeps A Doctor Away অর্থাৎ প্রতিদিন একটা করে আপেল খেলে রোগ ধারে কাছে ঘেঁষবে না।  কারন এই বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই যে আপেলে আছে ভরপুর পুষ্টিগুণ। কিন্তু খোসা সমেত নাকি খোসা ছাড়িয়ে আপেল খেলে তার পুষ্টিগুণ বজায় থাকবে? আসুন জেনে নেওয়া যাক।

আপেলের মধ্যে  রয়েছে ভরপুর পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার, ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এই উপাদানগুলো স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে। বেশিরভাগ মানুষ খোসা সমেত আপেল খান। এই অভ্যাস কি আদৌ স্বাস্থ্যকর? যদি হয় তাহলে তা কতটা স্বাস্থ্যকর? বিশেষজ্ঞরা বলেন, খোসা সমেত আপেল খাওয়া বেশি স্বাস্থ্যকর। কারন গবেষণায় জানা গিয়েছে, আপেলের খোসার মধ্যেও আছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। আপেল ও আপেলের খোসার মধ্যে থাকা সেই ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে, কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে ও রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

‘উৎসব’ থিমে মানুষের ভিড়

কিন্তু সমস্যা অন্যকিছু। এখন উৎপাদন বাড়ানোর জন্য আপেল চাষের বাগানেও ব্যবহার করা হয় প্রচুর পরিমাণ রাসায়নিক সার ও কীটনাশক। শুধু তাই নয়, আপেল যাতে চকচকে দেখায়, তার জন্য অনেক সময়ে আপেলের গায়ে মোমের মতো এক ধরনের পদার্থ লেপে দেওয়া হয়। এতে আপেলের ত্বকে থাকা দাগছোপ ঢেকে যায়। তাই খোসা না ছাড়িয়ে খেলে এই ধরনের রাসায়নিক পদার্থ শরীরে প্রবেশের আশঙ্কা থাকে।

তা হলে উপায় কী? বিশেষজ্ঞদের মতে, এই অবস্থায় খোসা ছাড়িয়ে আপেল খাওয়া ছাড়া উপায় নেই। আর যদি নিতান্তই খোসা সহ আপেল খেতে হয়, তবে বাইরের মোমের আস্তরণটি যাতে উঠে যায়, তার দিকে নজর দিতে হবে। এই মোমের আস্তরণ তুলতে উষ্ণ গরম জলে কিছুক্ষন আপেল চুবিয়ে রাখতে হবে। তারপর ভাল করে ঘষে নিতে হবে। চকচকে ভাব চলে গেলেই বোঝা যাবে  উপরের মোমের স্তর উঠে গিয়েছে। যদি কোনও দাগছোপ থাকে, তবে ছুরি দিয়ে সেই অংশটি কেটে বাদ দিয়ে দিতে হবে। ইভিএম নিউজ 

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর