ব্যুরো নিউজ, ১৬ অক্টোবর: সর্বমঙ্গলা রুপে দেবীর আরাধনা
রাজা তেজ চন্দ্রের আমলে নির্মাণ হয়েছিল পূর্ব বর্ধমানের সর্বমঙ্গলা মন্দির। মা দুর্গা এখানে সর্বমঙ্গলা রুপে পূজিতা হন।
পুজোর ৪দিন এই মন্দিরে ষোড়শ উপচারে হয় দেবীর আরাধনা। আগে বলি প্রথার প্রচোলন থাকলেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলেছে সেই রীতি। প্রতিপদ তিথিতেই শুরু হয় দেবী সর্বমঙ্গলার পুজো। প্রতিপদেই ঘট নিয়ে করা হয় শোভা যাত্রাও। ঘট নিয়ে ঘোরার রথে করে শোভা যাত্রা করেন পুরোহিতরা। রথে করে যাওয়া হয় কৃষ্ণসায়র দিঘিতে। এরপর কৃষ্ণসায়র দিঘি থেকে জল তোলেন মন্দিরের প্রধান পুরোহিত। জল তুলে এনে সেই রুপোর ঘট স্থাপন করা হয় সর্বমঙ্গলা মন্দিরে।
কলকাতা থেকে ১ ঘণ্টাতেই পৌঁছনো যাবে পুরী!
রাঢ় বাংলার রাঢ় জননীর পুজোয় ভীর জমান হাজার হাজার ভক্তবৃন্দ। ভাজাভুজি থেকে শুরু করে মা কে ভোগে দেওয়া হয় মাছের টক। পুজোর কটা দিন রাঢ় জননীর পুজোয় মেতে ওঠেন সকলে। ইভিএম নিউজ