দিতে

রাজীব ঘোষ, ২৬ অক্টোবর: রেল স্টেশনে দোকান দিতে চান? জেনে নিন আবেদনের পদ্ধতি 

ভারতীয় রেলওয়েকে দেশের লাইফ লাইন বলা হয়। প্রতিদিন প্রায় আড়াই কোটির বেশি মানুষ রেলে যাতায়াত করেন। রেলওয়েতে ১৪ লক্ষ মানুষ কাজ করেন। শুধুমাত্র চাকরি নয়, বিভিন্ন ধরনের স্বাধীন ব্যবসা করেও দিন গুজরান করেন বহু মানুষ। আর তা করেন এই রেলওয়ে স্টেশন গুলির উপর নির্ভর করেই। যেখানে রেলওয়েতে প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ যাতায়াত করেন সেখানে কোনো একটি স্টেশনে দোকান বা কোনো ব্যবসা করলে তা কতটা লাভজনক হতে পারে, তা সহজেই অনুমান করা যায়।

সমুদ্রসৈকতে ভেসে এলো মৎস্যকন্যা!

কিন্তু কিভাবে রেলওয়ে স্টেশনে দোকান বা স্টল দেওয়া যেতে পারে? তার জন্য কোথায় আবেদন করতে হবে? কত টাকা লাগবে? ভাড়া নিতে গেলে ভাড়াই বা কত হবে? এই সমস্ত বিভিন্ন তথ্য অনেকেই জানতে চান। ট্রেনের স্টেশনের প্ল‍্যাটফর্মে দোকান দেওয়ার ইচ্ছা থাকে অনেকের। কিন্তু কিভাবে আবেদন করতে হবে, তা অনেকের জানা নেই। এই বিষয়ে রেল সুত্রে জানা যায়, রেল কর্তৃপক্ষ রেল স্টেশনে খাবারের স্টল কিংবা প‍্যান্ট্রি কারে খাবার সরবরাহের জন্য দরপত্রের নোটিশ দিয়ে থাকেন। সেই সময় দর ও আবেদনপত্র জমা দিতে হয়। তারপর রেলওয়ে সেই ব্যাপারে লাইসেন্স দেয়। প্ল্যাটফর্মের উপর দোকানের সাইজ ও অবস্থান অনুযায়ী ফি নির্ধারণ করে থাকে রেলওয়ে। যেমন চা কফি স্টল, বইয়ের স্টল বা খাবারের কোনো স্টল খোলার জন্য ৪০ হাজার টাকা থেকে ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে।

রেল স্টেশনে দোকান দিতে চাইলে IRCTC ও ভারতীয় রেলওয়ের ওয়েবসাইটে টেন্ডার বিভাগে সমস্ত তথ্য জেনে নিতে পারেন। সেখানে আবেদনের তারিখ, দোকানের ভাড়া, অন্যান্য সমস্ত শর্তাবলি দেওয়া থাকে। রেল স্টেশনে কোনো দোকান খুলতে হলে দোকানদারের আধার কার্ড, প্যান কার্ড, পাসপোর্ট, ভোটার আইডি কার্ড থাকতে হবে। রেলওয়ে প্ল‍্যাটফর্মের উপর দোকানের ভাড়া নির্ভর করে সেই স্টেশনটি কি ধরনের এলাকায় অবস্থিত তার উপর। দোকানের সাইজ কি ধরনের, আইআরসিটিসি রেলওয়ে স্টেশনে খাবারের দাম নির্ধারণ করে। ফুড প্লাজা, ফুড কোর্ট, ফাস্টফুড ইউনিটি, ই-ক্যাটারিংয়ে আইআরসিটিসি কাজ করে। তাই সেখান থেকেই প্রয়োজন হলে আপনি সমস্ত তথ্য পেয়ে যাবেন। ইভিএম নিউজ 

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর