ব্যুরো নিউজ, ১৩ ডিসেম্বর: পেয়াজ পাচার বাংলাদেশে 

পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তবর্তী অঞ্চল থেকে এবার বাংলাদেশে শুরু হয়েছে পেয়াজ পাচার। কেজি প্রতি ১০০ টাকা বা তার বেশি দর পাচ্ছেন পাচারকারীরা। ২৫ কেজির বস্তা সীমান্তের ওপারে নিয়ে যেতে পারলেই ২৪০০- ২৫০০ টাকা পাচ্ছে পাচারকারীরা। পাচারকারীদের থেকেই জানা গিয়েছে, ৩০-৪০ টাকার মধ্যে তাঁরা পেয়াজ কিনছে। ফলে বস্তা পিছু তাঁদের প্রায় ৫০-৬০ টাকা মুনাফা। তবে তার মধ্যেই গাড়িভাড়া ও সীমান্তরক্ষী বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিতে খরচা হয় কিছু টাকা।

সুপ্রিম ‘ধপাস’ মহুয়া 

সন্ধ্যা হলেই সীমান্ত সংলগ্ন বাজারগুলিতে ব্যাপক ভিড় বাড়ে। সকলেরই লক্ষ্য যতটা পারা যায় পেয়াজ কিনে মজুত রাখা। আর সেই পেয়াজ রাতের মধ্যেই ভারতের সীমান্ত পার করে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের হাতে তুলে দিতে পারলেই কেল্লা ফতে। তবে মূল বাঁধা বিএসএফ- এর প্রহরা। যে পেয়াজগুলি পাঠানো হচ্ছে তা মূলত নাসিক থেকে যেমন আনা হচ্ছে, তেমনি এ রাজ্যে উৎপাদিত পেয়াজও বাজারে বিকোচ্ছে প্রচুর পরিমানে। ফলে পাচারকারীদের মুনাফা বেশি হলেও, পেয়াজের হোলসেল ব্যবসায়ীদের বাজার যথেষ্ট ভালো। তাঁরাও এখন যেভাবেই হোক ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত সংলগ্ন বাজারগুলোতে মজুত বাড়াচ্ছে পেয়াজের। রাতের অন্ধকারে ওই পাচার যাতে নিপুণভাবে হয়, সেইজন্য সমস্ত ছক সাজিয়ে রেখেছে পাচারকারীরা। ফলে রাত যতো বাড়ে ততোই সীমান্তে লোকজনের আনাগোনা বাড়ে। তবে এখনো ওই পাচারকে কেন্দ্র করে কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।  ইভিএম নিউজ 

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর