ব্যুরো নিউজ, ১৪ নভেম্বর: ওয়াংখেড়ে শাপমুক্তি| সেমি ফাইনালে বড় চ্যালেঞ্জ ভারতের
২০১১ সালে মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ফাইনাল ম্যাচ জিতে বিশ্বকাপ ঘরে তুলেছিল ভারত। কিন্তু আজও কপিল দেব, সুনিল গাভাস্কার থেকে সকলের মনেই টাটকা স্মৃতি আজও আছে। ইংল্যান্ডের কাছে সেমি ফাইনালে ভারতের হার। মাইক গ্যাটিং ও গ্রাহাম গুচের অনবদ্য ব্যাটিঙে ভারতের নিশ্চিত জয় হাতছাড়া হয়েছে। এরপর নেহ্রু কাপ পড়ে টি- ২০ বিশ্বকাপেও ওয়াংখেড়েতে হেরেছিল ভারত। তাই এইবার ওয়াংখেড়ে জয় ভারতের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ।
উত্তরাখণ্ড: আটকে পড়া শ্রমিকদের পাশে শুভেন্দু
এখনো পর্যন্ত ২০২৩ বিশ্বকাপে ৯ ম্যাচেই জিতেছে ভারত। কিন্তু নক আউটে এইবার সামনে আত্মবিশ্বাসী নিউজিল্যান্ড। ডেভিড কনওয়ে, সহ নিউজিল্যান্ড টিমের সকলেই সতর্ক। গত সোমবার থেকেই ওয়াংখেড়েতে তারা অনুশীলন শুরু করে দিয়েছেন। কনওয়ে বলেছেন, ভারত কতটা শক্তিশালী তা আমরা জানি। ৯ ম্যাচেই দুর্দান্ত জয় পেয়েছে ভারত। ওয়াংখেড়ে নিয়ে সতর্ক করা হয়েছে ভারতীও দলকেও।
কোচ রাহুল দ্রাভিদ মুম্বাই নেমে সোজা পৌঁছান ওয়াংখেড়ের ২২ গজে। সেখানে পিচ দেখে সম্পূর্ণ ওয়াকিবহাল হওয়ার পরেই তিনি প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেবেন। উইলিয়ামসনদের হালকা ভাবে নিলে ভুল হবে। নিউজিল্যান্ডের বোলার লকি ফারগুশান, টিম সাউদিরা টানা ভালো বল করে যাচ্ছেন। অপরদিকে ভারতের পেস- ত্রয়ী বুমরাহ, মহম্মদ সামি, ও মহম্মদ সিরাজ আগুন ছড়াচ্ছেন তাদের বলে। তাদের যোগ্য সঙ্গত করেছে স্পিনার কুলদিপ সিং ও জাদেজা। সতর্ক ভারত তাদের কাপ জেতার লক্ষে এখনো পর্যন্ত অবিচল। মাত্র ৩৩ হাজার আসন বিশিষ্ট ওয়াংখেড়েতে বুধবারের এই হাই ভোল্টেজ ম্যাচে টিকিটের জন্যে হাহাকার পড়ে গেছে। ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ প্রাক্তনরা বলছেন, আগে ব্যট করলে ভারতকে অন্তত ৩৬০ এর উপরে রান তুলতে হবে। তবেই জমবে লড়াই। ইভিএম নিউজ