ইসরো

ব্যুরো নিউজ, ০৬ জানুয়ারি: ফের ইসরোর মুকুটে নয়া পালক | স্থায়ী ঠিকানায় পৌঁছে গেল আদিত্য-এল ১

চাঁদের পর সূর্য ছুঁয়ে দেখার স্বপ্ন সফল করে ইতিহাস গড়ল ইসরো। ৬ জানুয়ারি শনিবার বিকেল ৪ টে নাগাদ ‘হ্যালো অরবিট’ কক্ষপথে ল্যাগারেঞ্জ পয়েন্ট বা এল ১ কক্ষপথে সফলভাবে পৌঁছেছে মহাকাশযান আদিত্য। উল্লেখ্য, ল্যাগারেঞ্জ পয়েন্ট বা এল ১ পয়েন্ট হলো সেই জায়গা যেখানে পৃথিবী ও সূর্যের মাধ্যাকর্ষণ শক্তির মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা হয়। এই পয়েন্ট টি পৃথিবী থেকে ১৫ লক্ষ কিলোমিটার দূরে যা সূর্য ও পৃথিবীর মধ্যে দূরত্বের মাত্র এক শতাংশ।

https://twitter.com/narendramodi?ref_src=twsrc%5Etfw%7Ctwcamp%5Etweetembed%7Ctwterm%5E1743583478917017900%7Ctwgr%5E93c3b78125a5dc4b306d03377b91c2108aeba54d%7Ctwcon%5Es1_&ref_url=https%3A%2F%2Fm.dailyhunt.in%2Fnews%2Findia%2Fbangla%2Ftheindianexpressbang-epaper-dhd5442a8b59ff49ca97bd4defe86f94a3%2Fisrosolarmissionadityal1itihasgadalisarochonderparsurychunyedekharsbapnsaphalshubhecchamodir-newsid-n571883668

গত বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালের ২ সেপ্টেম্বর ইসরো শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান মহাকাশ কেন্দ্র থেকে দেশের প্রথম সৌর মিশন আদিত্য এল ১ লঞ্চ করেছিল। ইসরোর পাঠানো সেই মিশনের লক্ষ্য ছিল সূর্য পৃথিবীর ল্যাগারেঞ্জ পয়েন্ট এর চারপাশে একটি কক্ষপথ থেকে সূর্যকে পরীক্ষা করা, যা পৃথিবী থেকে প্রায় ১.৫ মিলিয়ন কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।

সৌরযানটি ৭ টি বৈজ্ঞানিক পেলোড দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। দেশীয়ভাবে তৈরি করা হয়েছে এই পেলোড। ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক পার্টিকেল ও ম্যাগনেটিক ফিল্ড ডিটেক্টর ব্যবহার করে এই পেলোডগুলি বিশেষভাবে ফটোস্ফিয়ার, ক্রমোস্ফিয়ার ও সূর্যের বাইরের স্তরগুলি পরীক্ষা করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।

 

দীর্ঘ ১৫ লক্ষ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে আজ তার নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছাতে সে সক্ষম হয়েছে। মহাকাশযানটি উৎক্ষেপনের সাফল্যের পর আদিত্য এল ১ মহাকাশে ভ্রমণের ১২৬ দিন পূর্ণ করেছে।

আদিত্য এল ১ আগামী পাঁচ বছরের জন্য সৌরজগৎ নিয়ে তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাবে। সূর্যের এল ১ পয়েন্টে পৃথিবী ও সূর্যের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি একই থাকে। ইসরো বিজ্ঞানীদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল আদিত্যকে এল ১ পয়েন্টের চারপাশে হ্যালো অরবিটে স্থাপন করা। ইভিএম নিউজ 

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর