শান্তিনিকেতনে

ব্যুরো নিউজ, ২১ ডিসেম্বর: পুরনো সংসদে কফি খেলেন মমতা 

তিনি একটানা প্রায় দু গণ্ডা বার সাংসদ হয়েছেন। একবার যাদবপুরে অধ্যাপক মালিনি ভট্টাচার্যের কাছে পরাজয় ছাড়া তিনি ছিলেন একটানা সাংসদ। পুরনো সংসদ ভবন তাঁর অত্যন্ত চেনা। সেই ভবনের প্রতিটি ইট কাঠ থেকে দুই কক্ষ, সেন্ট্রাল হল, এমনকি ফুল বাগানও তাঁর বড় পরিচিত ছিল। দিল্লী গেলেই, এমনকি সাংসদ থাকাকালীন মমতা সেখানে তৃনমূল কংগ্রেসের দফতরে বেশ কিছুটা সময় কাটাতেন। ‘স্বল্পভুক’ মমতা দফতরেই চা, কফি, বিস্কুট খেয়ে আলোচনায় মশগুল থাকতেন। এবারও দিল্লীতে গিয়ে তার ব্যাতিক্রম ঘটেনি। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক সেরে মুখ্যমন্ত্রী বুধবার নয়া সংসদ ভবন থেকে হেঁটে সপারিষদ চলে আসেন পুরনো সংসদ ভবনে। সেখানেই সকলে মিলে আড্ডায় বসেন। সঙ্গে কফি খান। মেনুতে ছিল টোস্টও।

লালু ও পুত্রকে ED-র নোটিস

সকলের খোঁজ খবর নেন তিনি। সংসদে পুরনো দিনের কর্মী, ও ক্যান্টিনের লোকজনদের খবর নেন। এই আড্ডা চলাকালীন হথাৎই তৃনমূল সুপ্রিমো শুরু করে দেন ব্যায়াম। সঙ্গে থাকা লোকজনদের তিনি বলেন সারা দিন ব্যায়াম করা হয়নি। তাই শরীর সচল করতে ব্যায়াম শুরু করলেন। ফ্রী হ্যান্ড ব্যায়াম তিনি নিজেও করেন। উপস্থিত সকলকেও ব্যায়াম করার পরামর্শ দেন। বেলা সাড়ে ১২ টায় এই আড্ডা ছেড়ে বেরোনোর আগেই কংগ্রেস নেতা দিগবিজয় সিং তাঁর সঙ্গে দেখা করতে আসেন। প্রথমে অনেক দলীয় সংসদ দেখে, দরজা খুলে উঁকি দিয়েও বেরিয়ে আসেন দিগবিজয়। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে ডেকে নেন মমতা। কংগ্রেসের হাল হকিকত ও ৩ রাজ্যে কংগ্রেসের পরাজয়ের কারন জিজ্ঞাসা করেন। আর তার ব্যাখ্যাও দেন দিগবিজয়। সেই বৈঠক সেরেই মমতা রওনা দেন কলকাতার উদ্দেশ্যে বিমান ধরতে। ইভিএম নিউজ 

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর