ব্যুরো নিউজ, ১১ অক্টোবর: দিল্লি দাঙ্গার পেছনে ইসলামিক স্টেট | তদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

দিল্লি দাঙ্গার পেছনে রয়েছে ইসলামিক স্টেট। পুলিশি তদন্তে উঠে এসেছে এমন বিস্ফোরক তথ্য। দিল্লিতে হিংসা ছাড়ানোর ঘটনায় কয়েকদিন আগে রাজধানী থেকে যে ৩ আইএস জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। সেই জঙ্গিদের জিজ্ঞাসাবাদের পর পুলিশের হাতে এই চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে বলে জানা গিয়েছে।
RBI নির্দেশিকায় একজন ভারতীয় কতগুলো ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট রাখতে পারবেন? 
সংবাদ সংস্থা সূত্রে জানা যাচ্ছে, ধৃত এই ৩ জঙ্গিদের মধ্যে সন্দেহজনক ধৃত আরশাদ। একাধিক অভিযোগ রয়েছে আরশাদের বিরুদ্ধে। ২০২০ সালে সিএএ, এনআরসির বিরুদ্ধে উত্তাল হয়েছিল রাজধানী। সেই সময় উস্কানিমূলক স্লোগান দিয়ে আরও উত্তাল করার পেছনে রয়েছে আরশাদ। এমনকি, দিল্লির শাহিনবাগে হওয়া বিক্ষোভের মাথাও ছিল আরশাদ।
 
জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা NIA-র মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় জঙ্গি শাহনাওয়াজকে আশ্রয় দিয়েছিল আরশাদ। এমনটাই অভিযোগ তার বিরুদ্ধে। দেশের ৬০টি জায়গায় ব্যাপক তল্লাশি চালায় NIA। এরপরই লক্ষ্মৌ ও মুরাদাবাদ থেকে জঙ্গি মহম্মদ রিজওয়ান আশরাফ, মহম্মদ আরশাদ ওয়ারসিকে গ্রেফতার করে দিল্লি পুলিশ।

দিল্লি পুলিশ সূত্রে খবর, দেশজুড়ে একাধিক বিস্ফোরণ ও নাশকতায় জড়িত রয়েছে এই ধৃতরা। এরা বোমা বানানোতে প্রশিক্ষিত ও দক্ষ। এমনকি ধৃত জঙ্গিদের শিক্ষাগত যোগ্যতাও তাক লাগানোর মতো। ধৃত শাহনাবাজ মাইন এক জন ইঞ্জিনিয়ার। বিস্ফোরণ ঘটানোর সমস্ত দিক এদের জানা। মহম্মদ আরশাদ আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিটেক করেছে। দিল্লির জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়ায় গবেষণারত। উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা মহম্মদ রেজওয়ান আশরাফ, কম্পিউটার সায়েন্সে বিটেক। এরা সকলেই পাকিস্তান থেকে নিয়ন্ত্রিত হতো। এমনটাই তথ্য উঠে এসেছে দিল্লি পুলিশের থাতে। ইভিএম নিউজ

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর