দুর্নীতি

ব্যুরো নিউজ, ১৪ অক্টোবর: তর্পণ করতে এসে দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিস্ফোরক সমিক

কলকাতার বিভিন্ন ঘাটে তর্পণ করতে মানুষের ভিড়

আহিরিতলা গঙ্গাবক্ষে আজ মহালয়ার পূর্ণ তিথিতে বিজেপির সমিক ভট্টাচার্য তর্পণ করলেন নিজের পিতৃদেব সহ দলীয় যে সমস্ত কর্মী প্রাণ হারিয়েছে তাদের উদ্দেশ্য। তর্পণ করতে এসে তাকে রেশন দুর্নীতি কাণ্ডে গ্রেফতার ব্যবসায়ি বাকিবুর রহমানকে নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, বিষয়টা কোন ব্যাক্তির বা বিষয়টা কোন মন্ত্রীর নয়। এইটা হচ্ছে তৃনমূলের এক প্রতিষ্ঠা করা ব্যাবস্থা। রাজ্য সরকার পরিচালিত এমন কোন দফতর নেই যেখানে তৃনমূল নিজের প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতির স্পর্শ রাখেনি। সুতরাং স্বাভাবিকভাবে যারা বলছেন যে কেন্দ্রের বঞ্চনার কারনে পশ্চিমবঙ্গের মানুষেরা বঞ্চিত হচ্ছেন, মানুষকে ভাতে মারতে চাইছে তারাই আজকে প্রান্তিক মানুষের চাল চুরি করছে। একটু অপেক্ষা করলে আরও তথ্য পাওয়া যাবে।

 

কিভাবে পশ্চিমবঙ্গের কৃষকেরা লুট হয়েছে, কিভাবে তাদের ন্যুনতম মুল্য না দিয়ে কম দামে চাল কিনে তারপর সেই চাল লুট করেছে। শুধু কাগজপত্র হেরাফেরি করে তারা এত বড় দুর্নীতি করেছে বলে তিনি দাবি করেন। আজ রেশনের দোকানে যা হচ্ছে কাল হয়ত সেইটা স্বাস্থ্য দফতরে হবে না তা বলা যায় না। পরের দিন সেই দুর্নীতি দমকল বা পুলিশেও দেখতে পাওয়া যেতে পারে। দুর্নীতি ছাড়া তৃনমূল কংগ্রেসের কোন পরিচিতি নেই ও নেই কোন অস্তিত্ব। প্রাতিষ্ঠানিক লুট ও তৃনমূল দুটোকেই তিনি সমার্থক শব্দ।

 

এরপর তাকে রাজ্যপালের সাথে রাজ্যের সংঘাত নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, আমি রাজভবনের প্রতিনিধি নই ও রাজ্যপালের মুখপাত্র ও নই। এটা ওদের ব্যাপার, ওরাই এইটা ঠিক করবে। তবে বন্দিমুক্তির নামে তৃনমূল কংগ্রেস ভোটের আগে কিছু  লোককে ছেড়ে দেবেন সেইটাও যেন না হয়। রাজ্যপাল আশা করি সেইটা দেখবেন। সারা দেশে দলিত সংখ্যালঘু মানুষেরা সব থেকে বেশি পশ্চিমবঙ্গে অত্যাচারিত হয়, তারা খুন হন, তাদের জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হয়, মহিলারা গনধর্ষণের শিকার হয়, ও আর্থসামাজিকভাবে তারা প্রতারিত হয়। ইভিএম নিউজ 

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর